ঢাকা ১২:৩৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ মে ২০২৪, ৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

৫৫ কেজি সোনা চুরি : রাজস্ব কর্মকর্তাসহ ৮ জন রিমান্ডে

  • নিউজ বিজয় ডেস্ক :-
  • প্রকাশিত সময় :- ০৫:৩৩:১৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • ২৪২ পড়া হয়েছে। নিউজবিজয় ২৪.কম-১৫ ডিসেম্বরে ৯ বছরে পর্দাপন

ছবি: সংগৃহীত

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে শুল্ক বিভাগের গুদামের লকার থেকে ৫৫ কেজি সোনা চুরির ঘটনায় করা মামলায় গ্রেপ্তার সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা ও সিপাহিসহ আটজনের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

আসামিরা হলেন সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম, সাইদুল ইসলাম সাহেদ, আকরাম শেখ ও মাসুম রানা এবং সিপাহী মোজাম্মেল হক, নিয়ামত হাওলাদার, রেজাউল করিম ও আফজাল হোসেন।

আজ বুধবার (১৩ সেপ্টেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মেহেদী হাসানের আদালত এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

আদালতের বিমানবন্দর থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই মোজাফফর আলী বিষয়টি জানিয়েছেন।

গত ২ সেপ্টেম্বর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসের সোনা চুরির ঘটনা ঢাকা শুল্ক বিভাগের নজরে আসে। পরদিন ৩ সেপ্টেম্বর রাতে বিষয়টি জানাজানি হয়। এরপর ঢাকা শুল্ক বিভাগের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মোহাম্মদ সোহরাব হোসেন বাদী হয়ে বিমানবন্দর থানায় এ বিষয়ে মামলা করেন। মামলায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করা হয়।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২০২৩ সালে উদ্ধার হওয়া ৪৮টি ডিএম বার- যার মোট ওজন ৮.০২ কেজি ও ২০২০ থেকে ২০২৩ সালে বিভিন্ন সময়ে আটক ৩৮৯টি ডিএম বার- যার মোট ওজন ৪৭.৪৯ কেজি সোনা আলমারির লকার ভেঙে চুরি হয়েছে। গত ২ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাত ১২টা ১৫ থেকে সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের মধ্যে কে বা কাহারা বর্ণিত সোনার বার ও স্বর্ণালংকার গোডাউন থেকে স্টিলের আলমারির লকার ভেঙে চুরি করেছে।

চুরি হওয়া এই সোনার মূল্য প্রায় ৪৫ কোটি টাকা। মামলাটি বর্তমানে পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ তদন্ত করছে। এদিকে পুরো ঘটনা তদন্তের জন্য কাস্টমসের যুগ্ম কমিশনার মিনহাজ উদ্দীনের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের একটি টিম গঠন করেছে কাস্টমস হাউস।

ঘটনার পর চার রাজস্ব কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে। তারা হলেন সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা সাইদুল ইসলাম সাহেদ, শহীদুল ইসলাম, মাসুম রানা ও আকরাম শেখ।

নিউজবিজয়/এফএইচএন

👉 নিউজবিজয় ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন ✅

আপনার সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার দিন।

NewsBijoy24.Com

নিউজবিজয়২৪.কম একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। বস্তুনিষ্ঠ ও তথ্যভিত্তিক সংবাদ প্রকাশের প্রতিশ্রুতি নিয়ে ২০১৫ সালের ডিসেম্বর মাসে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। উৎসর্গ করলাম আমার বাবার নামে, যাঁর স্নেহ-সান্নিধ্যের পরশ পরিবারের সুখ-দু:খ,হাসি-কান্না,ব্যথা-বেদনার মাঝেও আপার শান্তিতে পরিবার তথা সমাজে মাথা উচুঁ করে নিজের অস্তিত্বকে মেলে ধরতে পেরেছি।

৫৫ কেজি সোনা চুরি : রাজস্ব কর্মকর্তাসহ ৮ জন রিমান্ডে

প্রকাশিত সময় :- ০৫:৩৩:১৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে শুল্ক বিভাগের গুদামের লকার থেকে ৫৫ কেজি সোনা চুরির ঘটনায় করা মামলায় গ্রেপ্তার সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা ও সিপাহিসহ আটজনের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

আসামিরা হলেন সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম, সাইদুল ইসলাম সাহেদ, আকরাম শেখ ও মাসুম রানা এবং সিপাহী মোজাম্মেল হক, নিয়ামত হাওলাদার, রেজাউল করিম ও আফজাল হোসেন।

আজ বুধবার (১৩ সেপ্টেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মেহেদী হাসানের আদালত এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

আদালতের বিমানবন্দর থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই মোজাফফর আলী বিষয়টি জানিয়েছেন।

গত ২ সেপ্টেম্বর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসের সোনা চুরির ঘটনা ঢাকা শুল্ক বিভাগের নজরে আসে। পরদিন ৩ সেপ্টেম্বর রাতে বিষয়টি জানাজানি হয়। এরপর ঢাকা শুল্ক বিভাগের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মোহাম্মদ সোহরাব হোসেন বাদী হয়ে বিমানবন্দর থানায় এ বিষয়ে মামলা করেন। মামলায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করা হয়।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২০২৩ সালে উদ্ধার হওয়া ৪৮টি ডিএম বার- যার মোট ওজন ৮.০২ কেজি ও ২০২০ থেকে ২০২৩ সালে বিভিন্ন সময়ে আটক ৩৮৯টি ডিএম বার- যার মোট ওজন ৪৭.৪৯ কেজি সোনা আলমারির লকার ভেঙে চুরি হয়েছে। গত ২ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাত ১২টা ১৫ থেকে সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের মধ্যে কে বা কাহারা বর্ণিত সোনার বার ও স্বর্ণালংকার গোডাউন থেকে স্টিলের আলমারির লকার ভেঙে চুরি করেছে।

চুরি হওয়া এই সোনার মূল্য প্রায় ৪৫ কোটি টাকা। মামলাটি বর্তমানে পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ তদন্ত করছে। এদিকে পুরো ঘটনা তদন্তের জন্য কাস্টমসের যুগ্ম কমিশনার মিনহাজ উদ্দীনের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের একটি টিম গঠন করেছে কাস্টমস হাউস।

ঘটনার পর চার রাজস্ব কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে। তারা হলেন সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা সাইদুল ইসলাম সাহেদ, শহীদুল ইসলাম, মাসুম রানা ও আকরাম শেখ।

নিউজবিজয়/এফএইচএন