লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার টংভাঙ্গা ইউনিয়নে কবলাকৃত জমিতে বাড়ি করতে পারছেননা প্রতিপক্ষের হুমকিতে।ইউনিয়ন পরিষদে লিখিত অভিযোগ দায়ের।
অভিযোগ সুত্রে জানা গেছে উপজেলার সিন্দুর্না ইউনিয়নবাসী মজিবর রহমানের ছেলে মহসিন খন্দকার ২০১৮ সালে মৃত্যু আব্দুর রহিমের ছেলে মোস্তাফিজুর ও রেজাউল ইসলামের নিকট হতে১৭.৪০ শতাংশ জমি খরিত করেন। তার মধ্যে পুর্ব পার্শে একটি চারচালা টিনের ঘর উত্তোলন করে ৭৯৩ দাগের পশ্চিম দক্ষিণ দিকে রাস্তা সংলগ্ন জমির মাঠি ভরাট করিয়া টিনের বেড়া দিয়ে ঘেরাও করে কিছু মালামাল রেখে চলে আসে, পরের দিন উক্ত জমিতে গিয়ে দেখতে পান যে উক্ত জমির মালিকানা দাবিকৃত আব্দুল জব্বার বেড়া ভেঙ্গে সমস্ত মালামাল লুটপাট করেন, এবং স্থানীয় থানায় একটি মামা করিলে তদন্ত সাপেক্ষে মামলাটি আদালতে প্রেরন করেন, পরে আসামীগন উক্ত জমিতে কোনধরনের হস্তক্ষেপ করেনাই এবং বাদী পক্ষকে হুমকি দেয়নাই মর্মে আদালত হতে মামলা থেকে জামিন লাভ করেন। এমতাবস্থায় কিছুদিন পরে ঐ জমিতে আবারো কাজ করিতে গেলে আব্দুল জব্বার গংরা লাঠি ও দেশিও অস্ত্র নিয়ে হুমকি ধামকি দিয়ে কাজ বন্ধ করে দেন। জমি বেদখলের বিষয়ে আব্দুল জব্বারের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমার জমি বিক্রি করি নাই আমার দাগের জমি আমি দখল করেছি। অন্য কেউ দখল করতে চাইলে আমি তা দিবনা। এবিষয়ে টংভাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদে মহসিন আলীর পিতা মজিবর রহমান বাদী হয়ে একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছে। এবিষয়ে মজিবর রহমান বলেন আমার ছেলে তিন দাগে মোট ২৪.৪০ শতাংশ জমি খরিদ করেন, উক্ত জমি বেখলের বিষয়ে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সেলিম হোসেন বলেন ঐ দাগে জব্বারের কোন জমি নাই জব্বার অনৈতিক ভাবে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে। একটি অভিযোগ পেয়েছি দুই পক্ষকে ডেকে মিমাংশা করার চেষ্টা করছি।