ঢাকা ১১:২৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ২২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

স্বামী ও সতিনের অমানবিক নির্যাতনের শিকার প্রথম স্ত্রী মনি খাতুনের অভিযোগ

এঘটনাকে কেন্দ্র করে অনলাইন পোর্টাল ও ফেসবুক পেইজে ডাংধরা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আজিজুর রহমান ইউপি চেয়ারম্যান এর বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ করেছেন আব্দু রউফ তার দ্বিতীয় স্ত্রী জায়েদা খাতুন এসব মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন প্রকাশিত সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন তিনি। ইউপি চেয়ারম্যান আজিজুর রহমান সাংবাদিকদের উদ্যেশ্যে বলেন আপনারা সঠিক তথ্যের ভিত্তিতে সংবাদ প্রকাশ করলে দেশ ও জাতির জন্য সুমঙ্গল বয়ে আনবে।
আর কারর ভুল ধারণার উপর ভিত্তি করে কারর বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ করাটাকাম্য নয়। তিনি আরও বলেন রউফের স্ত্রীর বিষয় আমি কিছুই জানতাম না, আমাকে দেওয়ানগঞ্জ আওয়ামী লীগের সভাপতি আমাকে অবগত করারর পর বিষয়টি জানতে পারলাম। পাশাপাশি দেওয়ানগঞ্জ থানাঃ ইনচার্জ তিনিও স্বামী স্ত্রীর কলহটি নিষ্পত্তি করার আহবান জানান। তখন আমি বাঘারচর বাজারে গিয়ে এলাকাবাসীদের ডেকে বিষয়টি মিমাংসার চেষ্টা করি। মিমাংসার জন্য আব্দুর রউফকে ডাকা হলে তিনি উপস্থিতি হয়নি। এর জের ধরে আব্দুর রউফ এবং তার দ্বিতীয় স্ত্রী জায়েদা খাতুন সাংবাদিকদের ভূল তথ্য দিয়ে আর্থিক লেনদেনের উক্তি এনে একটি কুচক্রী মহল আমাকে হেয় প্রতিপন্ন করার পায়তারা করছেন।এদিকে মনি খাতুনের স্বামী আব্দুর রউফ, দ্বিতীয় স্ত্রী জায়েদা খাতুন ও তার সুজনদের যোগসাজশে মনি খাতুনের উপর অমানবিক নির্যাতন চালায়। নির্যাতনের শিকার হয়ে প্রতিকার চেয়ে দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন অসহায় ৩ সন্তানের জননী মনি খাতুন। মনি খাতুন আব্দুর রউফ এর প্রথম স্ত্রী, জায়েদা খাতুন আব্দুর রউফ এর দ্বিতীয় স্ত্রী বলে জানা গেছে। প্রথম স্ত্রী মনি খাতুন ৩ সন্তানের জননীকে রেখে দ্বিতীয় বিয়ে করেই প্রথম স্ত্রীর উপর চালানো হয় অমানবিক নির্যাতন। শুধু বিয়ে করেই অপরাধ নয়, দ্বিতীয় বিয়ের পর প্রথম স্ত্রী ও তিনটি সন্তানসহ বাড়ি থেকে বাহির করে দিয়ে ঘরের দরজায় তালাবদ্ধ করে রাখে বিয়ে পাগল স্বামী আব্দুর রউফ। এঘটনাটি ঘটেছে জামালপুর জেলার দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার ডাংধরা ইউনিয়নের বাঘারচর গ্রাম নামকস্থানে । আব্দুর রউফ এর বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন প্রথম স্ত্রী মনি খাতুন, প্রথম ছেলে সীমান্ত, মেজো মেয়ে বরষা, ছোট ছেলে সুর্য, এবং আব্দু রউফ এর মা দুঃখিনী ওমেছা বেগম ৭০ নামেও ছেলের বিরুদ্ধে ভাত কাপড় না দেয়ারও বাধ ভাঙ্গা অভিযোগ করেন। রউফ এর মায়ের অভিযোগ আমাকে দীর্ঘদিন যাবৎ ভরন পোষণ করছে না, বড় বউ মনি খাতুন তার বাবার বাড়ির সম্পত্তি বিক্রি করে টাকা পয়সা এনে আমাকে বাচিয়ে রেখেছে । অপরদিকে তিনজন নাতি নাতনী এদের কাউকেই ভরন পোষণ করছে না আমি উর্ধ্বতন কতৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছি। বিষয় প্রথম স্ত্রী মনি খাতুন স্বামীর অমানবিক নির্যাতনের সুবিচার চেয়ে সরকারের কাছে জোর দাবী জানিয়েছেন। ডাংধরা ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি চেয়ারম্যান আজিজুর রহমান এর বিরুদ্ধে অর্থ লেনদেনের অপপ্রচার চালাচ্ছে আমার স্বামী আব্দুর রউফ, এবং তার দ্বিতীয় স্ত্রী জায়েদা, এসব অপপ্রচারের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। পাশাপাশি একইভাবে ইউপি সদস্যবৃন্দরা তীব্র খোব প্রকাশ করে আব্দুর রউফ ও তার স্ত্রী জায়েদা যদি উপযুক্ত প্রমাণ দিতে না পারে তাহলে আমরা আইনী ব্যবস্থা দিবো এমন হুশিয়ারি দিয়েছেন ডাংধরা ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যরা। এবিষয় মনি খাতুনের স্বামী ও দ্বিতীয় স্ত্রীর কোন বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
এবিষয় দেওয়ানগঞ্জ থানা ইনর্চাজ বিপ্লব বিশ্বাস বলেন মনি খাতুনের উপর অমানবিক নির্যাতনের ঘটনাটি সত্যি আমরা মামলা নিয়েছি এবিষয় ব্যবস্থা নিচ্ছি।
নিউজবিজয়/এফএইচএন

👉 নিউজবিজয় ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন ✅

আপনার সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার দিন।

NewsBijoy24.Com

নিউজবিজয়২৪.কম একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। বস্তুনিষ্ঠ ও তথ্যভিত্তিক সংবাদ প্রকাশের প্রতিশ্রুতি নিয়ে ২০১৫ সালের ডিসেম্বর মাসে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। উৎসর্গ করলাম আমার বাবার নামে, যাঁর স্নেহ-সান্নিধ্যের পরশ পরিবারের সুখ-দু:খ,হাসি-কান্না,ব্যথা-বেদনার মাঝেও আপার শান্তিতে পরিবার তথা সমাজে মাথা উচুঁ করে নিজের অস্তিত্বকে মেলে ধরতে পেরেছি।

বজ্রপাতে বসতঘরে আগুন, ঘুমের মধ্যে মা-ছেলের মৃত্যু

স্বামী ও সতিনের অমানবিক নির্যাতনের শিকার প্রথম স্ত্রী মনি খাতুনের অভিযোগ

প্রকাশিত সময় :- ০৬:১১:৫৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ অক্টোবর ২০২৩

এঘটনাকে কেন্দ্র করে অনলাইন পোর্টাল ও ফেসবুক পেইজে ডাংধরা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আজিজুর রহমান ইউপি চেয়ারম্যান এর বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ করেছেন আব্দু রউফ তার দ্বিতীয় স্ত্রী জায়েদা খাতুন এসব মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন প্রকাশিত সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন তিনি। ইউপি চেয়ারম্যান আজিজুর রহমান সাংবাদিকদের উদ্যেশ্যে বলেন আপনারা সঠিক তথ্যের ভিত্তিতে সংবাদ প্রকাশ করলে দেশ ও জাতির জন্য সুমঙ্গল বয়ে আনবে।
আর কারর ভুল ধারণার উপর ভিত্তি করে কারর বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ করাটাকাম্য নয়। তিনি আরও বলেন রউফের স্ত্রীর বিষয় আমি কিছুই জানতাম না, আমাকে দেওয়ানগঞ্জ আওয়ামী লীগের সভাপতি আমাকে অবগত করারর পর বিষয়টি জানতে পারলাম। পাশাপাশি দেওয়ানগঞ্জ থানাঃ ইনচার্জ তিনিও স্বামী স্ত্রীর কলহটি নিষ্পত্তি করার আহবান জানান। তখন আমি বাঘারচর বাজারে গিয়ে এলাকাবাসীদের ডেকে বিষয়টি মিমাংসার চেষ্টা করি। মিমাংসার জন্য আব্দুর রউফকে ডাকা হলে তিনি উপস্থিতি হয়নি। এর জের ধরে আব্দুর রউফ এবং তার দ্বিতীয় স্ত্রী জায়েদা খাতুন সাংবাদিকদের ভূল তথ্য দিয়ে আর্থিক লেনদেনের উক্তি এনে একটি কুচক্রী মহল আমাকে হেয় প্রতিপন্ন করার পায়তারা করছেন।এদিকে মনি খাতুনের স্বামী আব্দুর রউফ, দ্বিতীয় স্ত্রী জায়েদা খাতুন ও তার সুজনদের যোগসাজশে মনি খাতুনের উপর অমানবিক নির্যাতন চালায়। নির্যাতনের শিকার হয়ে প্রতিকার চেয়ে দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন অসহায় ৩ সন্তানের জননী মনি খাতুন। মনি খাতুন আব্দুর রউফ এর প্রথম স্ত্রী, জায়েদা খাতুন আব্দুর রউফ এর দ্বিতীয় স্ত্রী বলে জানা গেছে। প্রথম স্ত্রী মনি খাতুন ৩ সন্তানের জননীকে রেখে দ্বিতীয় বিয়ে করেই প্রথম স্ত্রীর উপর চালানো হয় অমানবিক নির্যাতন। শুধু বিয়ে করেই অপরাধ নয়, দ্বিতীয় বিয়ের পর প্রথম স্ত্রী ও তিনটি সন্তানসহ বাড়ি থেকে বাহির করে দিয়ে ঘরের দরজায় তালাবদ্ধ করে রাখে বিয়ে পাগল স্বামী আব্দুর রউফ। এঘটনাটি ঘটেছে জামালপুর জেলার দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার ডাংধরা ইউনিয়নের বাঘারচর গ্রাম নামকস্থানে । আব্দুর রউফ এর বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন প্রথম স্ত্রী মনি খাতুন, প্রথম ছেলে সীমান্ত, মেজো মেয়ে বরষা, ছোট ছেলে সুর্য, এবং আব্দু রউফ এর মা দুঃখিনী ওমেছা বেগম ৭০ নামেও ছেলের বিরুদ্ধে ভাত কাপড় না দেয়ারও বাধ ভাঙ্গা অভিযোগ করেন। রউফ এর মায়ের অভিযোগ আমাকে দীর্ঘদিন যাবৎ ভরন পোষণ করছে না, বড় বউ মনি খাতুন তার বাবার বাড়ির সম্পত্তি বিক্রি করে টাকা পয়সা এনে আমাকে বাচিয়ে রেখেছে । অপরদিকে তিনজন নাতি নাতনী এদের কাউকেই ভরন পোষণ করছে না আমি উর্ধ্বতন কতৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছি। বিষয় প্রথম স্ত্রী মনি খাতুন স্বামীর অমানবিক নির্যাতনের সুবিচার চেয়ে সরকারের কাছে জোর দাবী জানিয়েছেন। ডাংধরা ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি চেয়ারম্যান আজিজুর রহমান এর বিরুদ্ধে অর্থ লেনদেনের অপপ্রচার চালাচ্ছে আমার স্বামী আব্দুর রউফ, এবং তার দ্বিতীয় স্ত্রী জায়েদা, এসব অপপ্রচারের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। পাশাপাশি একইভাবে ইউপি সদস্যবৃন্দরা তীব্র খোব প্রকাশ করে আব্দুর রউফ ও তার স্ত্রী জায়েদা যদি উপযুক্ত প্রমাণ দিতে না পারে তাহলে আমরা আইনী ব্যবস্থা দিবো এমন হুশিয়ারি দিয়েছেন ডাংধরা ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যরা। এবিষয় মনি খাতুনের স্বামী ও দ্বিতীয় স্ত্রীর কোন বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
এবিষয় দেওয়ানগঞ্জ থানা ইনর্চাজ বিপ্লব বিশ্বাস বলেন মনি খাতুনের উপর অমানবিক নির্যাতনের ঘটনাটি সত্যি আমরা মামলা নিয়েছি এবিষয় ব্যবস্থা নিচ্ছি।
নিউজবিজয়/এফএইচএন