ঢাকা ১২:০৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ২২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সিঁধ কেটে মা-মেয়েকে ধর্ষণ: প্রধান আসামি রিমান্ডে

  • নিউজ বিজয় ডেস্ক :-
  • প্রকাশিত সময় :- ০৯:৫৪:২০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • ৩৫৮ পড়া হয়েছে। নিউজবিজয় ২৪.কম-১৫ ডিসেম্বরে ৯ বছরে পর্দাপন

নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলায় ঘরের সিঁধ কেটে মা-মেয়েকে দলবদ্ধ ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি মুন্সী মেম্বারের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে নোয়াখালী চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টের আট নম্বর আমলি আদালতের সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তানিয়া ইসলাম ওই আসামির রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এর আগে বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) আদালতে ওই আসামির সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও চরজব্বার থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) জয়নাল আবেদীন।

প্রধান আসামি আবুল খায়ের ওরফে মুন্সী মেম্বার (৫০) উপজেলার চরওয়াপদা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদ্য বহিষ্কৃত সভাপতি ও সাবেক ইউপি সদস্য।

চরজব্বর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রফিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, প্রধান আসামি বর্তমানে জেলা কারাগারে রয়েছে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাকে চরজব্বার থানায় নেওয়া হবে।

জানা যায়, আসামি মেহরাজ দোষ স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দেন। পরে মামলার প্রধান আসামি আবুল খায়ের ওরফে মুন্সী মেম্বার ও মেহরাজ উদ্দিনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। অপরদিকে নির্যাতিত শিশু আদালতে ২২ ধারায় ঘটনার বিবরণ দিয়ে জবানবন্দি দেন।

এর আগে, সুবর্ণচর উপজেলার চরওয়াপদা ইউনিয়নের চর কাজী মোখলেছ গ্রামের একটি বাড়িতে সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত ২টা থেকে ৩টার মধ্যে বসত ঘরের সিঁধ কেটে মা-মেয়েকে দলবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। মামলার প্রধান আসামি চরওয়াপদা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদ্য বহিষ্কৃত সভাপতি আবুল খায়ের ওরফে মুন্সী মেম্বার (৫০) মো. মেহরাজকে দিয়ে ঘরের সিঁধ কাটিয়ে গরু বেপারী মো. হারুনকে (৪২) নিয়ে ওই নারীর ঘরে প্রবেশ করে তাকে ধর্ষণ করেন। ওই সুযোগে মেহরাজ ওই নারীর পঞ্চম শ্রেণি পড়ুয়া মেয়েকে ধর্ষণ করেন। পুলিশ ঘটনার পর পরই সিঁধ কাটার কাজে ব্যবহৃত কোদাল, কাঁচি, কালো প্যান্ট ও কানটুপি জব্দ করে।

নিউজবিজয়২৪/এফএইচএন

👉 নিউজবিজয় ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন ✅

আপনার সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার দিন।

NewsBijoy24.Com

নিউজবিজয়২৪.কম একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। বস্তুনিষ্ঠ ও তথ্যভিত্তিক সংবাদ প্রকাশের প্রতিশ্রুতি নিয়ে ২০১৫ সালের ডিসেম্বর মাসে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। উৎসর্গ করলাম আমার বাবার নামে, যাঁর স্নেহ-সান্নিধ্যের পরশ পরিবারের সুখ-দু:খ,হাসি-কান্না,ব্যথা-বেদনার মাঝেও আপার শান্তিতে পরিবার তথা সমাজে মাথা উচুঁ করে নিজের অস্তিত্বকে মেলে ধরতে পেরেছি।

সিঁধ কেটে মা-মেয়েকে ধর্ষণ: প্রধান আসামি রিমান্ডে

প্রকাশিত সময় :- ০৯:৫৪:২০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলায় ঘরের সিঁধ কেটে মা-মেয়েকে দলবদ্ধ ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি মুন্সী মেম্বারের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে নোয়াখালী চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টের আট নম্বর আমলি আদালতের সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তানিয়া ইসলাম ওই আসামির রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এর আগে বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) আদালতে ওই আসামির সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও চরজব্বার থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) জয়নাল আবেদীন।

প্রধান আসামি আবুল খায়ের ওরফে মুন্সী মেম্বার (৫০) উপজেলার চরওয়াপদা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদ্য বহিষ্কৃত সভাপতি ও সাবেক ইউপি সদস্য।

চরজব্বর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রফিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, প্রধান আসামি বর্তমানে জেলা কারাগারে রয়েছে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাকে চরজব্বার থানায় নেওয়া হবে।

জানা যায়, আসামি মেহরাজ দোষ স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দেন। পরে মামলার প্রধান আসামি আবুল খায়ের ওরফে মুন্সী মেম্বার ও মেহরাজ উদ্দিনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। অপরদিকে নির্যাতিত শিশু আদালতে ২২ ধারায় ঘটনার বিবরণ দিয়ে জবানবন্দি দেন।

এর আগে, সুবর্ণচর উপজেলার চরওয়াপদা ইউনিয়নের চর কাজী মোখলেছ গ্রামের একটি বাড়িতে সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত ২টা থেকে ৩টার মধ্যে বসত ঘরের সিঁধ কেটে মা-মেয়েকে দলবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। মামলার প্রধান আসামি চরওয়াপদা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদ্য বহিষ্কৃত সভাপতি আবুল খায়ের ওরফে মুন্সী মেম্বার (৫০) মো. মেহরাজকে দিয়ে ঘরের সিঁধ কাটিয়ে গরু বেপারী মো. হারুনকে (৪২) নিয়ে ওই নারীর ঘরে প্রবেশ করে তাকে ধর্ষণ করেন। ওই সুযোগে মেহরাজ ওই নারীর পঞ্চম শ্রেণি পড়ুয়া মেয়েকে ধর্ষণ করেন। পুলিশ ঘটনার পর পরই সিঁধ কাটার কাজে ব্যবহৃত কোদাল, কাঁচি, কালো প্যান্ট ও কানটুপি জব্দ করে।

নিউজবিজয়২৪/এফএইচএন