ঢাকা ১২:১৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রৌমারীতে বীরমুক্তিযোদ্ধা শহিদুর রহমানের মৃত্যু

রৌমারী উপজেলায় বীরমুক্তিযোদ্ধা শহিদুর রহমান (৭৮) মৃত্যু বরণ করেছেন। সোমবার দুপুর ২ টার দিকে উপজেলার বন্দবেড় ইউনিয়নের বন্দবেড় গ্রামে বার্ধক্যজনিত কারনে তার মৃত্যু হয়। তিনি দীর্ঘদিন থেকে বিভিন্ন রোগে ভোগছিলেন।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, বীরমুক্তিযোদ্ধা শহিদুর রহমান বিভিন্ন রোগে ভোগছিলেন। সোমবার দুপুরের দিকে তিনি নিজ বাড়িতে মৃত্যু বরণ করেন। তিনি উপজেলার বন্দবেড় গ্রামের আব্দুল গফুরের ছেলে বলে জানা যায়। মৃত্যুকালে তিনি এক স্ত্রী, ৫ ছেলে ও অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
উপজেলা সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার ও বীরমুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব আব্দুল কাদের সরকার বলেন, তিনি খুবই ভালো মানুষ ছিলেন। যুদ্ধের সময়ে আমরা একে অপরের পরামর্শে পাকহানাদার বাহিনীর উপর হামলা চালিয়েছি। তার মৃত্যুতে আমরা একজন দায়িত্বশীল মুক্তিযোদ্ধা হারালাম। যা আর কোন দিন পূর্ণ হবে না। আমি তার রুহের মাগফিরাত কামনা করি। তিনি আরো বলেন সোমবার বিকাল ৫টায় রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করার কথা রয়েছে।

নিউজবিজয়২৪/এফএইচএন

 

👉 নিউজবিজয় ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন ✅

আপনার সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার দিন।

NewsBijoy24.Com

নিউজবিজয়২৪.কম একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। বস্তুনিষ্ঠ ও তথ্যভিত্তিক সংবাদ প্রকাশের প্রতিশ্রুতি নিয়ে ২০১৫ সালের ডিসেম্বর মাসে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। উৎসর্গ করলাম আমার বাবার নামে, যাঁর স্নেহ-সান্নিধ্যের পরশ পরিবারের সুখ-দু:খ,হাসি-কান্না,ব্যথা-বেদনার মাঝেও আপার শান্তিতে পরিবার তথা সমাজে মাথা উচুঁ করে নিজের অস্তিত্বকে মেলে ধরতে পেরেছি।

হেলিকপ্টার দুর্ঘটনা: খোঁজ মিলছে না ইরানের প্রেসিডেন্টের

রৌমারীতে বীরমুক্তিযোদ্ধা শহিদুর রহমানের মৃত্যু

প্রকাশিত সময় :- ১০:১২:১৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ জুলাই ২০২৩

রৌমারী উপজেলায় বীরমুক্তিযোদ্ধা শহিদুর রহমান (৭৮) মৃত্যু বরণ করেছেন। সোমবার দুপুর ২ টার দিকে উপজেলার বন্দবেড় ইউনিয়নের বন্দবেড় গ্রামে বার্ধক্যজনিত কারনে তার মৃত্যু হয়। তিনি দীর্ঘদিন থেকে বিভিন্ন রোগে ভোগছিলেন।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, বীরমুক্তিযোদ্ধা শহিদুর রহমান বিভিন্ন রোগে ভোগছিলেন। সোমবার দুপুরের দিকে তিনি নিজ বাড়িতে মৃত্যু বরণ করেন। তিনি উপজেলার বন্দবেড় গ্রামের আব্দুল গফুরের ছেলে বলে জানা যায়। মৃত্যুকালে তিনি এক স্ত্রী, ৫ ছেলে ও অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
উপজেলা সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার ও বীরমুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব আব্দুল কাদের সরকার বলেন, তিনি খুবই ভালো মানুষ ছিলেন। যুদ্ধের সময়ে আমরা একে অপরের পরামর্শে পাকহানাদার বাহিনীর উপর হামলা চালিয়েছি। তার মৃত্যুতে আমরা একজন দায়িত্বশীল মুক্তিযোদ্ধা হারালাম। যা আর কোন দিন পূর্ণ হবে না। আমি তার রুহের মাগফিরাত কামনা করি। তিনি আরো বলেন সোমবার বিকাল ৫টায় রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করার কথা রয়েছে।

নিউজবিজয়২৪/এফএইচএন