ঢাকা ১০:০৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মুক্তিযোদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান -সমাজকল্যান মন্ত্রী।

সমাজকল্যান মন্ত্রী আলহাজ্ব নুরুজ্জামান আহমেদ এমপি বলেছেন মুক্তিযোদ্ধারা হল জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। আপনারা করুনার পাত্র নন,দক্ষিনার পাত্র নন, আপনারা হলেন জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। কারন আপনারা জাতিকে সন্মানিত করেছেন। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধে অবতীর্ণ হয়ে মুক্তিযোদ্ধারা দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধ করে এদেশকে স্বাধীন করে যে সফলতা এনেছেন।আপনারদের সেই সফলতার জন্য আজ মর্যাদার আসনে প্রতিষ্ঠিত করেছেন স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতীর জনক বঙ্গবন্ধুর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি আপনাদের কল্যানের জন্য যে কর্মসূচি গ্রহন করেছে সেই সাথে আপনাদের সন্তানদের জন্য চাকুরীসহ অন্যান্য সুযোগ সুবিধা দিয়ে বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছেন আজ দেশের মানুষ সে সম্পর্কে ভালভাবে জানেন। তিনি শুক্রবার (১৬ ডিসেম্বর) দুপুরে লালমনিরহাট আদিতমারী উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে উপজেলা প্রশসনের আয়োজনে মহান বিজয় দিবস ২০২২ উদযাপন উপলক্ষে শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবার ও বীরমুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য এসব কথা বলেন। উপজেলা নির্বাহী অফিসার জিআর সারোয়ারের সভাপতিত্বে অনূষ্ঠিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক রফিকুল আলম। সমাজসেবা কর্মকর্তা রওশন আলী মন্ডলের সঞ্চালনে অন্যাদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন,বীরমুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হামিদ মোল্লা,সহকারী কমিশনা (ভূমি) রওজাতুন জান্নাত,উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান চিত্তরঞ্জন সরকার,ওসি মোকতারুল ইসলাম,কৃষি অফিসার ওমর ফারুক প্রমূখ। মন্ত্রী আরও বলেন,মুক্তিবাহিনীরা দেশ স্বাধীন করেছে এবং বঙ্গবন্ধু বাঙ্গালী জাতীকে বিশ্বের দরবারে মর্যদার আসনে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। বাঙ্গালী ছিল শাষিত কোনদিনও শাষক ছিলনা। বঙ্গবন্ধু বাঙ্গালী জাতীকে শাষিত থেকে শাষক বানিয়েছেন। সেই থেকে বঙ্গবন্ধু বাঙ্গালীদেরকে শাষকে পরিনত করেন। ১৯৭৫ সালের কালো রাতে স্বাধীনতা বিরোধীরা যারা স্বাধীনতা চাইনি তারা সেই দিন বঙ্গবন্ধুসহ স্বপরিবারে হত্যা করে এদেশ থেকে স্বাধীনতা তথা মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে ভুলন্ঠিত করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিল তাদের সেই ষড়যন্ত্র সাময়িক কিছুদিনের জন্য সফল হলেও বাস্তবে সফল হয়নি। মুক্তিযোদ্ধা ভাইয়েরা আপনারা যতদিন বেচে আছেন ততদিন স্বাধিনতার ইতিহাস মুক্তিযোদ্ধার চেতনা ভুলন্ঠিত করতে পারবেনা। জিয়াউর রহমান মিলিটারী কায়দায় ক্ষমতা দখল করে রাষ্ট্র পরিচালনায় হাজার,হাজার মুক্তিযোদ্ধাকে বিনা বিচারে নির্বিচারে হত্যা করেছে অথচ তিনিও ছিলেন একজন মুক্তিযোদ্ধা। বিগত দিনে স্বাধিনতা বিরোধী ও মুক্তিযুদ্ধ বিরোধীরা ক্ষমতায় এসেছিল সে সময়ে তারা দীর্ঘ ২১ বছর রাষ্ট্র ক্ষমতায় থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য কোন কল্যানমূলক কাজ করেনি। দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থেকেও কোন উপকার করতে পারেনি। পরবর্তিতে স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধুর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে দেশের দায়িত্বভার নিয়ে তিনি যে ওয়াদা প্রতিজ্ঞা করেছেন। প্রধানমন্ত্রী দেশ পরিচালনায় বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছেন দেশের জন্য দেশের মানুষের জন্য সর্বক্ষেত্রে তিনি সফলতা বয়ে এনেছেন। একের পর এক উন্নয়ন করে দেশকে রোল মডেলে পরিনত করেছেন। শেখ হাসিনা ১৬ কোটি মানুষের মুখে ভরে দিয়েছেন শান্তি আর শক্তি মাথায় পড়িয়ে দিয়েছেন বিজয়ের মুকুট। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য কল্যানমুখী বাস্তবমুখী কর্মসূচী বাস্তবায়ন করে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ধন্য তাদেরকে করেছেন সন্মানিত । আবারও সেই স্বাধীনতা বিরোধী শক্তিরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও স্বাধিনতার ইতিহাস জাতীকে দুরে সরে রাখার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হচ্ছে। আপনাররা সেই ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে রুখেঁ দাঁড়ান। পাশাপাশি আগামি সংসদ নির্বাচনে শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করে নৌকায় মার্কায় ভোট দিয়ে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখুন রাখুন।

👉 নিউজবিজয় ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন ✅

আপনার সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার দিন।

NewsBijoy24.Com

নিউজবিজয়২৪.কম একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। বস্তুনিষ্ঠ ও তথ্যভিত্তিক সংবাদ প্রকাশের প্রতিশ্রুতি নিয়ে ২০১৫ সালের ডিসেম্বর মাসে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। উৎসর্গ করলাম আমার বাবার নামে, যাঁর স্নেহ-সান্নিধ্যের পরশ পরিবারের সুখ-দু:খ,হাসি-কান্না,ব্যথা-বেদনার মাঝেও আপার শান্তিতে পরিবার তথা সমাজে মাথা উচুঁ করে নিজের অস্তিত্বকে মেলে ধরতে পেরেছি।

ঘূর্ণিঝড় নিয়ে সর্বশেষ যে তথ্য দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

মুক্তিযোদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান -সমাজকল্যান মন্ত্রী।

প্রকাশিত সময় :- ০৫:৫৪:১৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২২

সমাজকল্যান মন্ত্রী আলহাজ্ব নুরুজ্জামান আহমেদ এমপি বলেছেন মুক্তিযোদ্ধারা হল জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। আপনারা করুনার পাত্র নন,দক্ষিনার পাত্র নন, আপনারা হলেন জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। কারন আপনারা জাতিকে সন্মানিত করেছেন। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধে অবতীর্ণ হয়ে মুক্তিযোদ্ধারা দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধ করে এদেশকে স্বাধীন করে যে সফলতা এনেছেন।আপনারদের সেই সফলতার জন্য আজ মর্যাদার আসনে প্রতিষ্ঠিত করেছেন স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতীর জনক বঙ্গবন্ধুর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি আপনাদের কল্যানের জন্য যে কর্মসূচি গ্রহন করেছে সেই সাথে আপনাদের সন্তানদের জন্য চাকুরীসহ অন্যান্য সুযোগ সুবিধা দিয়ে বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছেন আজ দেশের মানুষ সে সম্পর্কে ভালভাবে জানেন। তিনি শুক্রবার (১৬ ডিসেম্বর) দুপুরে লালমনিরহাট আদিতমারী উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে উপজেলা প্রশসনের আয়োজনে মহান বিজয় দিবস ২০২২ উদযাপন উপলক্ষে শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবার ও বীরমুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য এসব কথা বলেন। উপজেলা নির্বাহী অফিসার জিআর সারোয়ারের সভাপতিত্বে অনূষ্ঠিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক রফিকুল আলম। সমাজসেবা কর্মকর্তা রওশন আলী মন্ডলের সঞ্চালনে অন্যাদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন,বীরমুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হামিদ মোল্লা,সহকারী কমিশনা (ভূমি) রওজাতুন জান্নাত,উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান চিত্তরঞ্জন সরকার,ওসি মোকতারুল ইসলাম,কৃষি অফিসার ওমর ফারুক প্রমূখ। মন্ত্রী আরও বলেন,মুক্তিবাহিনীরা দেশ স্বাধীন করেছে এবং বঙ্গবন্ধু বাঙ্গালী জাতীকে বিশ্বের দরবারে মর্যদার আসনে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। বাঙ্গালী ছিল শাষিত কোনদিনও শাষক ছিলনা। বঙ্গবন্ধু বাঙ্গালী জাতীকে শাষিত থেকে শাষক বানিয়েছেন। সেই থেকে বঙ্গবন্ধু বাঙ্গালীদেরকে শাষকে পরিনত করেন। ১৯৭৫ সালের কালো রাতে স্বাধীনতা বিরোধীরা যারা স্বাধীনতা চাইনি তারা সেই দিন বঙ্গবন্ধুসহ স্বপরিবারে হত্যা করে এদেশ থেকে স্বাধীনতা তথা মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে ভুলন্ঠিত করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিল তাদের সেই ষড়যন্ত্র সাময়িক কিছুদিনের জন্য সফল হলেও বাস্তবে সফল হয়নি। মুক্তিযোদ্ধা ভাইয়েরা আপনারা যতদিন বেচে আছেন ততদিন স্বাধিনতার ইতিহাস মুক্তিযোদ্ধার চেতনা ভুলন্ঠিত করতে পারবেনা। জিয়াউর রহমান মিলিটারী কায়দায় ক্ষমতা দখল করে রাষ্ট্র পরিচালনায় হাজার,হাজার মুক্তিযোদ্ধাকে বিনা বিচারে নির্বিচারে হত্যা করেছে অথচ তিনিও ছিলেন একজন মুক্তিযোদ্ধা। বিগত দিনে স্বাধিনতা বিরোধী ও মুক্তিযুদ্ধ বিরোধীরা ক্ষমতায় এসেছিল সে সময়ে তারা দীর্ঘ ২১ বছর রাষ্ট্র ক্ষমতায় থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য কোন কল্যানমূলক কাজ করেনি। দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থেকেও কোন উপকার করতে পারেনি। পরবর্তিতে স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধুর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে দেশের দায়িত্বভার নিয়ে তিনি যে ওয়াদা প্রতিজ্ঞা করেছেন। প্রধানমন্ত্রী দেশ পরিচালনায় বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছেন দেশের জন্য দেশের মানুষের জন্য সর্বক্ষেত্রে তিনি সফলতা বয়ে এনেছেন। একের পর এক উন্নয়ন করে দেশকে রোল মডেলে পরিনত করেছেন। শেখ হাসিনা ১৬ কোটি মানুষের মুখে ভরে দিয়েছেন শান্তি আর শক্তি মাথায় পড়িয়ে দিয়েছেন বিজয়ের মুকুট। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য কল্যানমুখী বাস্তবমুখী কর্মসূচী বাস্তবায়ন করে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ধন্য তাদেরকে করেছেন সন্মানিত । আবারও সেই স্বাধীনতা বিরোধী শক্তিরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও স্বাধিনতার ইতিহাস জাতীকে দুরে সরে রাখার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হচ্ছে। আপনাররা সেই ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে রুখেঁ দাঁড়ান। পাশাপাশি আগামি সংসদ নির্বাচনে শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করে নৌকায় মার্কায় ভোট দিয়ে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখুন রাখুন।