মা ইলিশ সংরক্ষণ মৌসুমের অভিযানকে সামনে রেখে নানা মাছ শিকারীরা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। সরকারি নানামুখি কর্মসূচি শিকারীদের অপতৎপরতা রুখতে পারছে না। দিঘলিয়া উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা সিনিয়র মৎস্য দপ্তরের ইলিশের প্রজনন মৌসুমে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান চলাকালিন দিঘলিয়ার নদ-নদীতে মাছ শিকারীদের মাছ শিকার থেকে বিরত থাকতে তাদের মাঝে ভিজিএফ কর্মসূচীর চাল বিতরণ করা হয়েছে। ৩০ টি পরিবারের মাঝে গরুর বকনা বাছুর বিতরণ করা হয়েছে। তাদের গত ১২ অক্টোবর থেকে আাগামী ৩ নভেম্বর উপজেলার ভৈরব, আতাই ও মজুদখালী নদীতে মাছ ধরা থেকে বিরত থাকতে সর্বমহলে লিফলেট বিতরণ, সভা-সমাবেশ ও মাইকিং করা হয়েছে। নদ-নদীতে দিঘলিয়া উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা সিনিয়র মৎস্য দপ্তরের উদ্যোগে অভিযান পরিচালনা করা
হয়েছে এবং হচ্ছে। হাজার হাজার মিটার অবৈধ কারেন্ট জাল, চরঘেরা জাল, নেট জাল উদ্ধার করা হয়েছে এবং উদ্ধারকৃত জাল আগুনে পুড়িয়ে বিনষ্ট করা হয়েছে। কিন্তু কোনো শিকারীকে গ্রেফতার বা মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে জেল জরিমানা করা সম্ভব হয়নি। উল্লেখ্য গত ২৮ অক্টোবর ভৈরব ও আতাই নদীতে অভিযান পরিচালনা করে ৯ হাজার মিটার কারেন্ট জাল উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধারকৃত জাল আগুনে পুড়িয়ে বিনষ্ট করা হয়েছে। দিঘলিয়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য অফিসার মোঃ মঞ্জুরুল ইসলাম এ কাছ থেকে জানান, মাছ শিকারীদের অপতৎপরতা রুখতে অভিযান অব্যাহত থাকবে। তবে সরকারি এ কর্মসূচি সফল করতে এলাকার সর্বস্তরের জনপ্রতিনিধিসহ সকল মহলের এগিয়ে আস