ঢাকা ১০:০৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিএনপির চলমান অবরোধে জনগণের অংশগ্রহণ নেই: জয়

  • নিউজ বিজয় ডেস্ক :-
  • প্রকাশিত সময় :- ০৩:৩৯:১৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৩
  • ২১৩ পড়া হয়েছে। নিউজবিজয় ২৪.কম-১৫ ডিসেম্বরে ৯ বছরে পর্দাপন

প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপি শাখার সভাপতি কলিম উদ্দিন মিলনের নেতৃত্বে বিএনপির একটি সমাবেশ থেকে মিডিয়াতে প্রচারিত অন্তত দুটি বাস ভাংচুরের ভিডিও তুলে ধরে চলমান অবরোধে জনগণের অংশগ্রহণ না করার বিষয়ে তার পুর্বের অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করেছেন। প্রচারিত ভিডিও অনুযায়ী ৮ নভেম্বর বিএনপি নেতা কলিমের নেতৃত্বে কয়েকজন মদনপুর অবরোধ করে। তারা লাঠিসোঁটা ও রড নিয়ে সিলেট মহাসড়কের মোড় অবরোধ করে এবং ভাঙচুর চালায়। ভাঙচুরের সময় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুল ইসলাম ও সুনামগঞ্জ জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলামকেও লাঠি হাতে দেখা গেছে। সজীব ওয়াজেদ তার ভেরিফায়েড এক্স হ্যান্ডেল (পূর্বে টুইটার) থেকে এই ধরনের মিডিয়া প্রতিবেদন সংকলন করে একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন। ভিডিওতে দেখা যায়, বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত সুনামগঞ্জে তাদের আকস্মিক উপস্থিতিতে আতঙ্কিত হয়ে মোড়ের দোকানদাররা তাদের দোকান-পাট বন্ধ করে দেয়। এসময় তারা লাঠিসোঁটা ও রড নিয়ে একটি বাস ভাঙচুর করে। পালাক্রমে হামলায় আরেকটি সিএনজি চালিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ভাঙচুরের সময় ও পরে ‘অবরোধ চলবে’, ‘জ্বালো, জ্বালো’, ‘জিয়ার সৈনিক’ স্লোগান দেওয়া হয়। পরে বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য মিলন হামলাকারীদের স্বাগত জানান এবং একটি সংক্ষিপ্ত বক্তৃতা দেন যেখানে তিনি কঠোর পরিণতির হুঁশিয়ারি দেন। ভিডিওতে প্রায় ২০ জন লোকের উপস্থিতির দিকে ইঙ্গিত করে, সজীব ওয়াজেদ লিখেছেন ‘বক্তৃতা চলাকালীন, তিনি দাবি করেন যে অবরোধে দেশবাসীর সমর্থন রয়েছে। কিন্তু মিডিয়ায় সম্প্রচারিত ভিডিওটিতে দেখা যায় যে এতে কোনো গণ অংশগ্রহণ ছিল না, শুধুমাত্র তার ২০ জন অনুগত ক্যাডারে একটি দল ছিল।’
আরও সহিংসতা চালাতে বললে একই দলটি আরেকটি বাস ভাংচুর করে এবং পরে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যায়। এদিকে সন্ধ্যার পর জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল চট্টগ্রাম মহানগর শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক কাজী সালাউদ্দিন কাদের আসাদের নেতৃত্বে অগ্নিসংযোগকারীদের একটি দল অবরোধ কার্যকরের আহ্বান জানিয়ে আরেকটি ঝটিকা সমাবেশ করে। ভিডিও অনুসারে যানবাহনে অগ্নিসংযোগের ঘটনার রিপোর্টের মধ্যে তাদের আগুনের লাঠি বহন করতে দেখা যায়, যা পথচারীদের মধ্যে আতঙ্কের অনুভূতি সৃষ্টি করে। সুত্র: বাসস

নিউজ বিজয় ২৪.কম/মো‍: নজরুল ইসলাম

👉 নিউজবিজয় ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন ✅

আপনার সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার দিন।

NewsBijoy24.Com

নিউজবিজয়২৪.কম একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। বস্তুনিষ্ঠ ও তথ্যভিত্তিক সংবাদ প্রকাশের প্রতিশ্রুতি নিয়ে ২০১৫ সালের ডিসেম্বর মাসে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। উৎসর্গ করলাম আমার বাবার নামে, যাঁর স্নেহ-সান্নিধ্যের পরশ পরিবারের সুখ-দু:খ,হাসি-কান্না,ব্যথা-বেদনার মাঝেও আপার শান্তিতে পরিবার তথা সমাজে মাথা উচুঁ করে নিজের অস্তিত্বকে মেলে ধরতে পেরেছি।

রাজধানীতে কক্সবাজার এক্সপ্রেসের বগি বিচ্ছিন্ন

বিএনপির চলমান অবরোধে জনগণের অংশগ্রহণ নেই: জয়

প্রকাশিত সময় :- ০৩:৩৯:১৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৩

প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপি শাখার সভাপতি কলিম উদ্দিন মিলনের নেতৃত্বে বিএনপির একটি সমাবেশ থেকে মিডিয়াতে প্রচারিত অন্তত দুটি বাস ভাংচুরের ভিডিও তুলে ধরে চলমান অবরোধে জনগণের অংশগ্রহণ না করার বিষয়ে তার পুর্বের অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করেছেন। প্রচারিত ভিডিও অনুযায়ী ৮ নভেম্বর বিএনপি নেতা কলিমের নেতৃত্বে কয়েকজন মদনপুর অবরোধ করে। তারা লাঠিসোঁটা ও রড নিয়ে সিলেট মহাসড়কের মোড় অবরোধ করে এবং ভাঙচুর চালায়। ভাঙচুরের সময় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুল ইসলাম ও সুনামগঞ্জ জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলামকেও লাঠি হাতে দেখা গেছে। সজীব ওয়াজেদ তার ভেরিফায়েড এক্স হ্যান্ডেল (পূর্বে টুইটার) থেকে এই ধরনের মিডিয়া প্রতিবেদন সংকলন করে একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন। ভিডিওতে দেখা যায়, বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত সুনামগঞ্জে তাদের আকস্মিক উপস্থিতিতে আতঙ্কিত হয়ে মোড়ের দোকানদাররা তাদের দোকান-পাট বন্ধ করে দেয়। এসময় তারা লাঠিসোঁটা ও রড নিয়ে একটি বাস ভাঙচুর করে। পালাক্রমে হামলায় আরেকটি সিএনজি চালিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ভাঙচুরের সময় ও পরে ‘অবরোধ চলবে’, ‘জ্বালো, জ্বালো’, ‘জিয়ার সৈনিক’ স্লোগান দেওয়া হয়। পরে বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য মিলন হামলাকারীদের স্বাগত জানান এবং একটি সংক্ষিপ্ত বক্তৃতা দেন যেখানে তিনি কঠোর পরিণতির হুঁশিয়ারি দেন। ভিডিওতে প্রায় ২০ জন লোকের উপস্থিতির দিকে ইঙ্গিত করে, সজীব ওয়াজেদ লিখেছেন ‘বক্তৃতা চলাকালীন, তিনি দাবি করেন যে অবরোধে দেশবাসীর সমর্থন রয়েছে। কিন্তু মিডিয়ায় সম্প্রচারিত ভিডিওটিতে দেখা যায় যে এতে কোনো গণ অংশগ্রহণ ছিল না, শুধুমাত্র তার ২০ জন অনুগত ক্যাডারে একটি দল ছিল।’
আরও সহিংসতা চালাতে বললে একই দলটি আরেকটি বাস ভাংচুর করে এবং পরে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যায়। এদিকে সন্ধ্যার পর জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল চট্টগ্রাম মহানগর শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক কাজী সালাউদ্দিন কাদের আসাদের নেতৃত্বে অগ্নিসংযোগকারীদের একটি দল অবরোধ কার্যকরের আহ্বান জানিয়ে আরেকটি ঝটিকা সমাবেশ করে। ভিডিও অনুসারে যানবাহনে অগ্নিসংযোগের ঘটনার রিপোর্টের মধ্যে তাদের আগুনের লাঠি বহন করতে দেখা যায়, যা পথচারীদের মধ্যে আতঙ্কের অনুভূতি সৃষ্টি করে। সুত্র: বাসস

নিউজ বিজয় ২৪.কম/মো‍: নজরুল ইসলাম