ঢাকা ০১:০৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বাংলাদেশের গৌরব ও মর্যাদার প্রতীক পদ্মাসেতু: জয়

  • নিউজ বিজয় ডেস্ক :-
  • প্রকাশিত সময় :- ০৬:১০:০৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ জুন ২০২২
  • ২৮৩ পড়া হয়েছে। নিউজবিজয় ২৪.কম-১৫ ডিসেম্বরে ৯ বছরে পর্দাপন

বাংলাদেশের গৌরব ও মর্যাদার প্রতীক পদ্মাসেতু মন্তব্য করেছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়। তার ফেসবুক ভেরিফাইড পেজে এক পোস্টে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, পদ্মসেতু বাংলাদেশের প্রকৌশলের ইতিহাসে একটি ‘মাস্টারপিস’। মেগা প্রজেক্টে জয় তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে একটি ভিডিও শেয়ার করেন।

সেখানে তিনি লিখেন, বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ এই সেতুর ওপর অনেকটাই নির্ভর করবে। পদ্মা শুধু একটি স্থাপনা নয়, এটি এখন বাঙালি তথা দেশের গর্ব, আত্মমর্যাদা ও অহংকারের প্রতীক। এই সেতু নির্মাণের কৃতিত্ব প্রতিটি বাঙালির, আপনার-আমার-আমাদের সবার।

প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা আরো লিখেন, বর্ষাকালে উত্তাল নদীতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আর নদী পার হতে হবে না। আমাদের জীবন যাত্রা সহজ করতে আওয়ামী লীগ সরকার নির্মাণ করেছে। বহুমাত্রিক রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র ও জটিল রকমের প্রাকৃতিক প্রতিকূলতা মোকাবিলা করে আমাদের নিজেদের অর্থেই নির্মিত হয়েছে স্বপ্নের পদ্মা সেতু।


দক্ষিণ এশিয়ার কোনো উন্নয়নশীল দেশের মানুষ নিজেদের উদ্যোগে এমন দৃষ্টিনন্দন স্থাপনা নির্মাণ করতে পারে তা বিশ্ব ভাবতেও পারে নি। তবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অদম্য আত্মবিশ্বাস ও দূরদর্শিতার কারণে তা সম্ভব হয়েছে। ২৫ জুন উদ্বোধনের অপেক্ষায় থাকা পদ্মা সেতু এখন আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের মর্যাদার প্রতীকে পরিণত হয়েছে।

জয় আরো লিখেন, স্বাধীনতার পর থেকে সমগ্র দক্ষিণাঞ্চলের মানুষকে সারা বছরই নদী পারাপারে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যেতে হয়। আওয়ামী লীগ সরকার আপনার স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিয়েছে, আপনার যাত্রাকে নিরাপদ, সহজ, দ্রুত এবং ঝামেলামুক্ত করতে একটি সেতু নির্মাণ করেছে।

‘পদ্মা সেতু একটি চিহ্নিত নদীর উপরে মহিমান্বিতভাবে দাঁড়িয়ে আছে। আমরা অবশেষে এই স্ব-অর্থায়নকৃত প্রকল্পটি কার্যকর করেছি, তিনি লিখেছেন।

‘এখন বাংলাদেশের এই সাফল্যের গল্প সারা পৃথিবী জুড়ে প্রশংসিত হবে। ২৫ জুন একটি বিস্ময়কর উদ্বোধনের অপেক্ষায় রয়েছে পদ্মা সেতু।

এই সেতুটি দেশের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ স্থলভাগকে, নদ-নদীর সাথে সংযুক্ত করেছে।এর ফলে বাংলাদেশের স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্যকে সহায়তা করবে এই সেতু।

দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অংশের প্রায় ৫ কোটি মানুষের অর্থনৈতিক ভিত্তিকে রূপান্তরিত করবে পদ্মা সেতু। এ সেতু জাতীয় আয়ের কমপক্ষে ১.৫% বৃদ্ধি নিশ্চিত করবে। যা সমগ্র বাংলাদেশের জন্য একটি দৃষ্টান্ত পরিবর্তন ঘটাবে।জয় লিখেছেন

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৫ জুন পদ্মা সেতু উদ্বোধন করবেন। এবং ২৬ জুন থেকে এটি যানবাহন চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করা হবে।

নিউজবিজয়/এফএইচএন

👉 নিউজবিজয় ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন ✅

আপনার সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার দিন।

NewsBijoy24.Com

নিউজবিজয়২৪.কম একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। বস্তুনিষ্ঠ ও তথ্যভিত্তিক সংবাদ প্রকাশের প্রতিশ্রুতি নিয়ে ২০১৫ সালের ডিসেম্বর মাসে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। উৎসর্গ করলাম আমার বাবার নামে, যাঁর স্নেহ-সান্নিধ্যের পরশ পরিবারের সুখ-দু:খ,হাসি-কান্না,ব্যথা-বেদনার মাঝেও আপার শান্তিতে পরিবার তথা সমাজে মাথা উচুঁ করে নিজের অস্তিত্বকে মেলে ধরতে পেরেছি।

পাওয়া গেছে ইব্রাহিম রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টার

বাংলাদেশের গৌরব ও মর্যাদার প্রতীক পদ্মাসেতু: জয়

প্রকাশিত সময় :- ০৬:১০:০৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ জুন ২০২২

বাংলাদেশের গৌরব ও মর্যাদার প্রতীক পদ্মাসেতু মন্তব্য করেছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়। তার ফেসবুক ভেরিফাইড পেজে এক পোস্টে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, পদ্মসেতু বাংলাদেশের প্রকৌশলের ইতিহাসে একটি ‘মাস্টারপিস’। মেগা প্রজেক্টে জয় তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে একটি ভিডিও শেয়ার করেন।

সেখানে তিনি লিখেন, বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ এই সেতুর ওপর অনেকটাই নির্ভর করবে। পদ্মা শুধু একটি স্থাপনা নয়, এটি এখন বাঙালি তথা দেশের গর্ব, আত্মমর্যাদা ও অহংকারের প্রতীক। এই সেতু নির্মাণের কৃতিত্ব প্রতিটি বাঙালির, আপনার-আমার-আমাদের সবার।

প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা আরো লিখেন, বর্ষাকালে উত্তাল নদীতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আর নদী পার হতে হবে না। আমাদের জীবন যাত্রা সহজ করতে আওয়ামী লীগ সরকার নির্মাণ করেছে। বহুমাত্রিক রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র ও জটিল রকমের প্রাকৃতিক প্রতিকূলতা মোকাবিলা করে আমাদের নিজেদের অর্থেই নির্মিত হয়েছে স্বপ্নের পদ্মা সেতু।


দক্ষিণ এশিয়ার কোনো উন্নয়নশীল দেশের মানুষ নিজেদের উদ্যোগে এমন দৃষ্টিনন্দন স্থাপনা নির্মাণ করতে পারে তা বিশ্ব ভাবতেও পারে নি। তবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অদম্য আত্মবিশ্বাস ও দূরদর্শিতার কারণে তা সম্ভব হয়েছে। ২৫ জুন উদ্বোধনের অপেক্ষায় থাকা পদ্মা সেতু এখন আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের মর্যাদার প্রতীকে পরিণত হয়েছে।

জয় আরো লিখেন, স্বাধীনতার পর থেকে সমগ্র দক্ষিণাঞ্চলের মানুষকে সারা বছরই নদী পারাপারে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যেতে হয়। আওয়ামী লীগ সরকার আপনার স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিয়েছে, আপনার যাত্রাকে নিরাপদ, সহজ, দ্রুত এবং ঝামেলামুক্ত করতে একটি সেতু নির্মাণ করেছে।

‘পদ্মা সেতু একটি চিহ্নিত নদীর উপরে মহিমান্বিতভাবে দাঁড়িয়ে আছে। আমরা অবশেষে এই স্ব-অর্থায়নকৃত প্রকল্পটি কার্যকর করেছি, তিনি লিখেছেন।

‘এখন বাংলাদেশের এই সাফল্যের গল্প সারা পৃথিবী জুড়ে প্রশংসিত হবে। ২৫ জুন একটি বিস্ময়কর উদ্বোধনের অপেক্ষায় রয়েছে পদ্মা সেতু।

এই সেতুটি দেশের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ স্থলভাগকে, নদ-নদীর সাথে সংযুক্ত করেছে।এর ফলে বাংলাদেশের স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্যকে সহায়তা করবে এই সেতু।

দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অংশের প্রায় ৫ কোটি মানুষের অর্থনৈতিক ভিত্তিকে রূপান্তরিত করবে পদ্মা সেতু। এ সেতু জাতীয় আয়ের কমপক্ষে ১.৫% বৃদ্ধি নিশ্চিত করবে। যা সমগ্র বাংলাদেশের জন্য একটি দৃষ্টান্ত পরিবর্তন ঘটাবে।জয় লিখেছেন

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৫ জুন পদ্মা সেতু উদ্বোধন করবেন। এবং ২৬ জুন থেকে এটি যানবাহন চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করা হবে।

নিউজবিজয়/এফএইচএন