ঢাকা ০৪:৩৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পোশাক রপ্তানির আড়ালে ১৯ প্রতিষ্ঠানের ১৪৭ কোটি টাকা পাচার

  • নিউজ বিজয় ডেস্ক :-
  • প্রকাশিত সময় :- ১০:৩৯:৩৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ জুলাই ২০২৩
  • ৪৫৭ পড়া হয়েছে। নিউজবিজয় ২৪.কম-১৫ ডিসেম্বরে ৯ বছরে পর্দাপন

কম দাম দেখিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে পোশাক রপ্তানির মাধ্যমে ১৪৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকা পাচার করেছে ১৯ টি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে ১৭টি ঢাকার এবং দুটি প্রতিষ্ঠান চট্টগ্রামের। শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের প্রাথমিক অনুসন্ধানে উঠে এসেছে এ তথ্য।

সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, গত ৩ বছর ধরে মোট ৪২৪ কনটেইনার এসব চালান পাচার করা হয়েছে। টাকা পাচারে জড়িত থাকার অভিযোগে ১৯ প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ১৯টি পৃথক মানিলন্ডারিং আইনে মামলা দায়ের প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

টাকা পাচারে জড়িত প্রতিষ্ঠানগুলো হলো- টোটাল কোয়ালিটি কোম্পানি, তাবাসসুম ইন্টারন্যাশনাল, সেফ ফ্যাশন অ্যান্ড ট্রেডিং, জোবায়ের ট্রেডিং, মেঘনা ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল, এমআই ট্রেডিং, মারওয়া ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল, কে মুড টেক্সটাইল, নাজাফ ট্রেডিং, তাহসিন ইন্টারন্যাশনাল, আল-ফাহাদ ট্রেড লাইন্স, এয়ার বাংলা, জিএস খান অ্যাপারেলস, ইমাজিনফ্যাশনলি, মাস্টার ইন্টারন্যাশনাল ফ্যাশন কমফোর্ট (বিডি), এ আইফা এন্টারপ্রাইজ, ফাস্ট এক্সপোর্টস (বিডি) ও জেডইই ফ্যাশন।

শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক বশির আহমেদ গণমাধ্যমকে বলেন, ২০২১ থেকে ২০২৩ এর মধ্যে চালানগুলো বিদেশে রপ্তানি হয়েছে। এগুলোতে ৫ হাজার ৭৫৭ মেট্রিক টন তৈরি পোশাক ছিল। অনুসন্ধানে জানা গেছে- চালানগুলোতে পোশাকের প্রকৃত মূল্যের চেয়ে অনেক কম দাম দেখানো হয়েছে। এর মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ টাকা পাচার হয়েছে।

নিউজবিজয়২৪/এফএইচএন

👉 নিউজবিজয় ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন ✅

আপনার সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার দিন।

NewsBijoy24.Com

নিউজবিজয়২৪.কম একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। বস্তুনিষ্ঠ ও তথ্যভিত্তিক সংবাদ প্রকাশের প্রতিশ্রুতি নিয়ে ২০১৫ সালের ডিসেম্বর মাসে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। উৎসর্গ করলাম আমার বাবার নামে, যাঁর স্নেহ-সান্নিধ্যের পরশ পরিবারের সুখ-দু:খ,হাসি-কান্না,ব্যথা-বেদনার মাঝেও আপার শান্তিতে পরিবার তথা সমাজে মাথা উচুঁ করে নিজের অস্তিত্বকে মেলে ধরতে পেরেছি।

পোশাক রপ্তানির আড়ালে ১৯ প্রতিষ্ঠানের ১৪৭ কোটি টাকা পাচার

প্রকাশিত সময় :- ১০:৩৯:৩৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ জুলাই ২০২৩

কম দাম দেখিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে পোশাক রপ্তানির মাধ্যমে ১৪৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকা পাচার করেছে ১৯ টি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে ১৭টি ঢাকার এবং দুটি প্রতিষ্ঠান চট্টগ্রামের। শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের প্রাথমিক অনুসন্ধানে উঠে এসেছে এ তথ্য।

সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, গত ৩ বছর ধরে মোট ৪২৪ কনটেইনার এসব চালান পাচার করা হয়েছে। টাকা পাচারে জড়িত থাকার অভিযোগে ১৯ প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ১৯টি পৃথক মানিলন্ডারিং আইনে মামলা দায়ের প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

টাকা পাচারে জড়িত প্রতিষ্ঠানগুলো হলো- টোটাল কোয়ালিটি কোম্পানি, তাবাসসুম ইন্টারন্যাশনাল, সেফ ফ্যাশন অ্যান্ড ট্রেডিং, জোবায়ের ট্রেডিং, মেঘনা ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল, এমআই ট্রেডিং, মারওয়া ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল, কে মুড টেক্সটাইল, নাজাফ ট্রেডিং, তাহসিন ইন্টারন্যাশনাল, আল-ফাহাদ ট্রেড লাইন্স, এয়ার বাংলা, জিএস খান অ্যাপারেলস, ইমাজিনফ্যাশনলি, মাস্টার ইন্টারন্যাশনাল ফ্যাশন কমফোর্ট (বিডি), এ আইফা এন্টারপ্রাইজ, ফাস্ট এক্সপোর্টস (বিডি) ও জেডইই ফ্যাশন।

শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক বশির আহমেদ গণমাধ্যমকে বলেন, ২০২১ থেকে ২০২৩ এর মধ্যে চালানগুলো বিদেশে রপ্তানি হয়েছে। এগুলোতে ৫ হাজার ৭৫৭ মেট্রিক টন তৈরি পোশাক ছিল। অনুসন্ধানে জানা গেছে- চালানগুলোতে পোশাকের প্রকৃত মূল্যের চেয়ে অনেক কম দাম দেখানো হয়েছে। এর মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ টাকা পাচার হয়েছে।

নিউজবিজয়২৪/এফএইচএন