কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী বানুর খামার নিম্ন মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সভাপতির বিরুদ্ধে নিয়োগ বানিজ্যেও অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ সূত্রে জানাযায় উক্ত বিদ্যালয়ে অফিস সহকারী ফরিদুল ইসলাম পলাশ দীর্ঘ এক যুগ ধরে বিনা বেতনে চাকুরী করার পরেওতাকে বাদ দিয়ে মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে অন্য একজনকে গোপনে নিয়োগ দেয়ার পায়তারা করছে। অভিযোগ কারী ফরিদুল বলেন আমি প্রায় বার বছর যাবৎ বিদ্যালয়ের অফিস কার্যক্রম চালিয়ে আসছি। গত ০৬ জুলাই প্রতিষ্ঠানটি সরকার কর্তৃক এমপিও ভুক্তির ঘোষনা হওয়ার পর বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) জহুরুলহক ও সভাপতি আব্দুল বাতেন মিয়া আমার অজান্তেই অন্য একজনকে দিয়ে অফিসের কার্যক্রম চালাচ্ছে এবং অফিসের হাজিরা খাতায় আমার নাম মুছে দিয়ে নতুন খাতা তৈরী করে। এ বিষয়য়ে আমি সভাপতি ও প্রধান শিক্ষকের নিকট জানতেচাইলে তারা আমাকেএরিয়েচলে। উল্লেখ্য ২৩ মার্চ ২০১১ইং সালে আমার নিকট হইতে দুই লক্ষ তেত্রিশ হাজার টাকার বিনিময়ে সভাপতি ও প্রধান শিক্ষক উক্ত বিদ্যালয়ে অফিস সহকারী পদের সমস্ত কার্যাদি ও দায়িত্ব আমাকে বুঝিয়ে দিয়ে নিয়োগ প্রদান করেন। বর্তমানে সভাপতি ও প্রধান শিক্ষক মিলে আমার নিকট আরও আটলক্ষ টাকা দাবি করছেন। আমার পক্ষে উক্ত টাকা দেয়া সম্ভব নয় বলে চাকরি ছেড়ে যেতে বলেন। দরিদ্র ও অসহায় ফরিদুল চাকুরি পাওয়ার আশায় অভিযোগ নিয়ে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দাখিল করেছেন। অভিযোগের আলোকে ২১ সেপ্টেম্বর দুপরে নাগেশ্বরী প্রশাসনিক কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান উক্ত প্রতিষ্ঠানে তদন্ত করতে গেলে সেখানে বিবাদী পক্ষদেরকে না পাওয়ায় ফিরে আসেন তিনি। তবে উপস্থিত বাদি পক্ষ এবং স্থানিয়দের দাবী সঠিক তদন্ত করা হোক এবং ১২ বছর থেকে উক্ত প্রতিষ্ঠানে বিনাবেতনে কর্মরত অসহায় পরিবারের সন্তান ফরিদুল ইসলাম পলাশকেই অফিস সহকারী হিসেবে রাখা হোক। স্থানিয়রা জানান বিবাদী পক্ষ না আসায় তদন্তর কাজ না করে চলে যান এবং তিনি আরো বলেন আর একদিন দেখা যাবে একথা বলে চলেযান প্রশাসনিক কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান ।
ব্রেকিং :-
নাগেশ্বরীতে নিয়োগ বানিজ্যের অভিযোগে বিবাদী উপস্থিত না থাকায় তদন্ত স্থগীত
- শফিকুল ইসলাম শফি নাগেশ্বরী ( কুড়িগ্রাম ) প্রতিনিধি :-
- প্রকাশিত সময় :- ১০:১৯:৪২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২২
- ২৮১ পড়া হয়েছে। নিউজবিজয় ২৪.কম-১৫ ডিসেম্বরে ৯ বছরে পর্দাপন
জনপ্রিয় সংবাদ