খুলনার দিঘলিয়ায় বিদ্যুৎ বিল পরিশোধের পরেও দ্বিতীয় মাসে আসছে ডাবল বিল গ্রাহকদের ভোগান্তি চরমে। দিঘলিয়ার বিভিন্ন সূত্রে জানা যায় ওয়েস্ট জোন পোস্টপেইড মিটার গ্রাহকদের মাসের বিল পরিশোধ এর পরেও পরবর্তী মাসে আসছে দুই মাসের বিল। একসাথে বিভিন্ন বিকাশের দোকান থেকে গ্রাহক গন বিল পরিশোধ করলেও সেই বিল পরিশোধের তথ্য সত্যতা পাওয়া যায়, এরপরেও দ্বিতীয় মাসে ওয়েস্ট জোন বিদ্যুৎ বিভাগ খালিশপুর খুলনা শাখা বিল কসেন দুই মাসের, এমনকি মিটার চার্জ, ইউনিটের দাম কম বেশি, ডিমান্ড চার্জ, মিটার ভাড়া, জার মূল্য ব্যবহার্য ইউনিটের তুলনায় অনেক বেশি, আর দিন দিন এসব চার্জ শুধু বেড়েই চলেছে । বাড়ছে বিদ্যুতের ভোগান্তি। ওয়েস্ট জোন বিদ্যুৎ এখন যেন জনসাধারণের গলায় কাটা হয়ে দাঁড়িয়েছে। বেশ কয়েকটি বিকাশের দোকানে গিয়ে খবর নিয়ে দেখা যায় মিটার গ্রাহকরা বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করা সত্ত্বেও দ্বিতীয় মাসে আসছে দুই মাসের বিল একসঙ্গে, এমনকি বকেয়া বিলের সাথে যুক্ত করা হচ্ছে মোটা অংকের সুদ । দিঘলিয়ার বেশ কিছু গ্রাহকদের সাথে কথা বলে জানা যায় তারা বিল নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই পরিশোধ করেছে কিন্তু পরবর্তী মাসে আবারও সেই পূর্ববর্তী মাসের বিল সহ চলমান মাসের বিল যুক্ত করা হয়েছে এতে করে দুই মাসের বিল এবং সুদ সহ মোটা অংকের বিল এসেছে । এ বিষয়ে বিকাশ কোম্পানির ট্রানজেকশন থেকে জানা যায় উক্ত গ্রাহকদের বিল পরিশোধ হয়েছে যার প্রমান বিকাশ ট্রানজেকশনে রয়েছে, তারপরও দ্বিতীয় মাসে আসছে পরিশোধিত সেই বিল আবারও। এবিষয়ে বেশ কিছু বিকাশ এর এজেন্ট/ দোকানদারেরা বলেন বর্তমানে ৯৫% গ্রাহক বিদ্যুৎ বিল এনে বিকাশ এর দোকান থেকেই পরিশোধ করে আসছে। কিন্তু ২৩-২৪ চলতি বছরে এই সমস্যা গুলো সবচেয়ে বেশি দেখা গেছে , এবিষয়ে গ্রাহক গন জানান মিটার এর ব্যবহৃত রিডিং/ ইউনিট /না দেখেই মনগড়া বিল কাগজ তৈরি করে আসছে করতে বরত্ত বিদ্যুৎ বিভাগের লোকজন , অন্যদিকে মাত্র এক মাসের বিদ্যুৎ বিল যদি কারো যদি বকেয়া থাকে তাহলে দ্বিতীয় মাসে কেটে দেয়া হচ্ছে তার সংযোগ নানা রকম প্রশ্ন নানা রকম সমস্যা জর্জরিত এই সাধারণ বিদ্যুৎ গ্রাহকরা এর সমাধান চেয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে ।

নিউজবিজয়২৪/এফএইচএন