ঢাকা ০১:৪৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আর ১০ দফা নয়, ২০ দফা নয়

দফা এক শেখ হাসিনার পদত্যাগ: মির্জা ফখরুল ইসলাম

লালমনিরহাটের কালেক্টরেট মাঠে সমাবেশে মির্জা ফখরুল ইসলামসহ বিএনপি নেতারা।

বিএনপি’র মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দাবি একটাই হাসিনার পদত্যাগ। ফয়সালা হবে রাজপথে। সেই বাংলাদেশকে ফিরিয়ে দিতে হবে। যেই বাংলাদেশ আমরা মুক্তিযুদ্ধ করে পেয়েছি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ।

গতকাল শনিবার বিকেলে লালমনিরহাট কালেক্টরেট মাঠে জেলা বিএনপি আয়োজিত জনসভায় এসব কথা বলেন।

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ভোট ডাকাত সরকার ১০ টাকা কেজি চাল খাওয়াতে চেয়ে পারেনি, সারের দাম কয়েক দফায় কয়েকগুণ বাড়িয়েছে, আজ মানুষ পেঁয়াজ কিনতে পারছে না, ডিম কিনতে পারছে না। দ্রব্যের দাম বাড়িয়ে আওয়ামীলীগ দেশের সম্পদ লুটপাট করে বিদেশে পাচার করে দেশের অর্থনীতি ধ্বংস করেছে।

মহাসচিব মির্জা ফখরুল বলেন, আমাদের দলের প্রায় ৪০ লক্ষ নেতাকর্মীর নামে মিথ্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। সাবেক এমপিসহ হাজার হাজার নেতাকর্মীকে গুম করেছে। ক্রোস ফায়ারের নামে নেতাকর্মীদের হত্যা করেছে আওয়ামীলীগ সরকার। অসংখ্য শিশু বাবার জন্য, অসংখ্য স্ত্রী তার স্বামীর জন্য, অনেক মা তার সন্তানের আগমনের প্রতিক্ষা করছে। শেখ হাসিনা সরকার আমাদের এমন দেশ উপহার দিয়েছে।

মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, আওয়ামীলীগ উন্নয়নের কথা বলে। সে উন্নয়ন কোথায়? উন্নয়ন তাদের ঘরে। যাদের সাইকেল ছিল না সেই নেতা এখন গাড়ি চালায়। ভুমিহীন নেতার এখন অসংখ্য আলিসান বাড়ি গাড়ির মালিক। এই সব তাদের উন্নয়ন। দেশকে ধ্বংস করে নিজেদের উন্নয়ন করেছে আওয়ামীলীগ সরকার।

বিএনপি’র মহাসচিব বলেন, আমরা বলেছি, নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া এ দেশে কোন নির্বাচন হবে না। এ জন্য শেখ হাসিনা সরকারকে আগে পদত্যাগ করতে হবে। নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায় সরকার গঠন করে নির্বাচন কমিশন গঠন করতে হবে। নতুন আইন করেছে, নির্বাচন কমিশন কোন নির্বাচন বাতিল করতে পারবে না। এমন বানানো নির্বাচন কমিশন আমরা চাই না।

যারা আমাদের ভোটাধিকার, গণতন্ত্র কেড়ে নিয়েছে। তাদের আর ক্ষমতায় থাকার সময় নেই। তাদেরকে বিতারিত করার সময় এসেছে। এখন আমাদের দাবি হচ্ছে অবৈধ ফ্যাসিবাদ সরকারের পদত্যাগ। এরপর নিরপেক্ষ তত্বাবাধায়ক সরকারের অধীনে নিবার্চন। কৃষক আন্দোলনের নেতা নুরল দীনের নাম উল্লেখ করে তিনি বলেন, আপনাদের এই এলাকায় তার বাড়ি ছিলো। যিনি কৃষক আন্দোলনের ডাক দিয়েছিলেন- কোনটে বাহে জাগো সবায়। আজকে আবার সেই ডাক এসেছে। আজকে আবার কারাগারের অভ্যান্তর থেকে গৃহবন্দী থেকে খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে হবে।

তিনি আরো বলেন,আমাদের নেতা তারেক রহমান বলেছেন-রাজনীতির এই খেলার ফয়সালা হবে রাজপথে। টেক ব্যাক বাংলাদেশ। যে বাংলাদেশকে আমরা যুদ্ধ করে স্বাধীন করেছিলাম। সেই বাংলাদেশের জন্য মুক্তিযোদ্ধারা লড়াই করেছিলেন এবারেও সেরকম লড়াই হবে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশে গড়তে,গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে আনতে।

বিএনপি’র কেন্দ্রীয় কমিটির রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক জেলা বিএনপি’র সভাপতি সাবেক উপমন্ত্রী অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু’র সভাপতিত্বে জনসভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বিএনপি’র সহ আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিষ্টার রুমিন ফারহানা বলেন,আজকে মহাসচিবসহ এমন কোন নেতা নাই যে মামলা হয়নি। শুধু মামলা আর মামলা।

লাখ,লাখ নেতাকর্মির নামে আওয়ামীলীগ সরকার মিথ্যা মামলা দায়ের করেছে। অসংখ্য নেতাকর্মি গুম হয়েছে। মামলা হামলা আর ঘুম করে আমাদের দমাতে পারবেন না। অনেক রক্ত ঝড়িয়েছেন গেল ১৭ বছর যাবত রক্ত ঝড়িয়েছন এখন যদি আর এক বিন্দু রক্ত ঝড়ে তার হিসাব আপনাদের দিয়ে যেতে হবে।আপনারা মনে করেন ক্ষমতা চিরস্থায়ী। ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয়।তিনি আওয়ামীলীগ সরকারকে মনে করিয়ে দেন যে ৭৫ সালের পর ২১ বছর রাস্তায় রাস্তায় ঘুরছেন আপনারা। মানুষের কাছে মাফ চেয়েছেন আরেকটি বার সুযোগ দেন আর ভুল করব না। ২১ বছর পর মানুষের কাছে মাফ চেয়ে ক্ষমতায় আসতে হয়েছে।বর্তমানে ক্ষমতায় এসে যে অপকর্ম করেছেন তা ১ বছরেও রাস্তায় রাস্তায় ঘুরলে ক্ষমতায় আসতে পারবেন না।২০১৪ সালে একটা ভোটও পড়েনি। ২০১৮ সালে দিনের আলোত আপনাদের ভোট করার সাহস হয় নাই। রাতে অন্ধকারে আপনাদের পালিত পুলিশ,প্রশাসন আর ক্যাডার দিয়ে ভোট করেছেন। সাবধান ২৪ সাল কিন্তু ১৪ আর ১৮ সালের মত হতে দেওয়া হবে না বাংলাদেশের ১৭ কোটি মানুষ এর জবাব দিবে।হাজার, হাজার,কোটি,কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন আর বিনা ভোটে এমপি হয়ছেন। আজ দেশে যে অন্যায় অত্যাচার করেছেন দেশের মানুষ আপনাদেরকে পালাতে দিবে না। সরকারের যত অন্যায়,অত্যাচার আর অপকর্মের বিচার এই মাটিতে হবেই। তারা জানে জনগনের কোন সমর্থন নাই বিদেশে গিয়ে ধন্যা দেয় ক্ষমতায় আসতে সমর্থন চায়। ঘরে থাকলেও মামলা হয়,রাজপথে থাকলেও মামলা হয়। আর বসে থাকার এক মুহূর্তো সময় নেই। রাজপথ দখল করে আমাদের একটাই দাবী এই সরকারের পদত্যাগ করে নির্দলীয় সরকারের অধিনে নির্বাচন দিতে হবে। না হলে কোন নির্বাচনে আমরা যাবও না হতেও দিব না।

দেশনেত্রী বেগম কালেদা জিয়ার শর্তহীন মুক্তি, দ্রব্যমুল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে ও ১০ দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত জনসভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, কেন্দ্রীয় বিএনপি’র সদস্য ব্যারিষ্টার হাসান রাজিব প্রধান, জেলা বিএনপি’র সহ সভাপতি রোকন উদ্দিন বাবুল, যুগ্ন সম্পাদক একেএম মমিনুল হক, সাংগঠনিক সম্পাদক আফজাল হোসেনসহ বিভিন্ন সহযোগি সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

নিউজবিজয়২৪/এফএইচএন

👉 নিউজবিজয় ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন ✅

আপনার সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার দিন।

NewsBijoy24.Com

নিউজবিজয়২৪.কম একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। বস্তুনিষ্ঠ ও তথ্যভিত্তিক সংবাদ প্রকাশের প্রতিশ্রুতি নিয়ে ২০১৫ সালের ডিসেম্বর মাসে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। উৎসর্গ করলাম আমার বাবার নামে, যাঁর স্নেহ-সান্নিধ্যের পরশ পরিবারের সুখ-দু:খ,হাসি-কান্না,ব্যথা-বেদনার মাঝেও আপার শান্তিতে পরিবার তথা সমাজে মাথা উচুঁ করে নিজের অস্তিত্বকে মেলে ধরতে পেরেছি।

নামাজের সময়সূচি: ২৭ এপ্রিল ২০২৪

আর ১০ দফা নয়, ২০ দফা নয়

দফা এক শেখ হাসিনার পদত্যাগ: মির্জা ফখরুল ইসলাম

প্রকাশিত সময় :- ০৯:২৫:২৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ মে ২০২৩

বিএনপি’র মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দাবি একটাই হাসিনার পদত্যাগ। ফয়সালা হবে রাজপথে। সেই বাংলাদেশকে ফিরিয়ে দিতে হবে। যেই বাংলাদেশ আমরা মুক্তিযুদ্ধ করে পেয়েছি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ।

গতকাল শনিবার বিকেলে লালমনিরহাট কালেক্টরেট মাঠে জেলা বিএনপি আয়োজিত জনসভায় এসব কথা বলেন।

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ভোট ডাকাত সরকার ১০ টাকা কেজি চাল খাওয়াতে চেয়ে পারেনি, সারের দাম কয়েক দফায় কয়েকগুণ বাড়িয়েছে, আজ মানুষ পেঁয়াজ কিনতে পারছে না, ডিম কিনতে পারছে না। দ্রব্যের দাম বাড়িয়ে আওয়ামীলীগ দেশের সম্পদ লুটপাট করে বিদেশে পাচার করে দেশের অর্থনীতি ধ্বংস করেছে।

মহাসচিব মির্জা ফখরুল বলেন, আমাদের দলের প্রায় ৪০ লক্ষ নেতাকর্মীর নামে মিথ্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। সাবেক এমপিসহ হাজার হাজার নেতাকর্মীকে গুম করেছে। ক্রোস ফায়ারের নামে নেতাকর্মীদের হত্যা করেছে আওয়ামীলীগ সরকার। অসংখ্য শিশু বাবার জন্য, অসংখ্য স্ত্রী তার স্বামীর জন্য, অনেক মা তার সন্তানের আগমনের প্রতিক্ষা করছে। শেখ হাসিনা সরকার আমাদের এমন দেশ উপহার দিয়েছে।

মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, আওয়ামীলীগ উন্নয়নের কথা বলে। সে উন্নয়ন কোথায়? উন্নয়ন তাদের ঘরে। যাদের সাইকেল ছিল না সেই নেতা এখন গাড়ি চালায়। ভুমিহীন নেতার এখন অসংখ্য আলিসান বাড়ি গাড়ির মালিক। এই সব তাদের উন্নয়ন। দেশকে ধ্বংস করে নিজেদের উন্নয়ন করেছে আওয়ামীলীগ সরকার।

বিএনপি’র মহাসচিব বলেন, আমরা বলেছি, নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া এ দেশে কোন নির্বাচন হবে না। এ জন্য শেখ হাসিনা সরকারকে আগে পদত্যাগ করতে হবে। নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায় সরকার গঠন করে নির্বাচন কমিশন গঠন করতে হবে। নতুন আইন করেছে, নির্বাচন কমিশন কোন নির্বাচন বাতিল করতে পারবে না। এমন বানানো নির্বাচন কমিশন আমরা চাই না।

যারা আমাদের ভোটাধিকার, গণতন্ত্র কেড়ে নিয়েছে। তাদের আর ক্ষমতায় থাকার সময় নেই। তাদেরকে বিতারিত করার সময় এসেছে। এখন আমাদের দাবি হচ্ছে অবৈধ ফ্যাসিবাদ সরকারের পদত্যাগ। এরপর নিরপেক্ষ তত্বাবাধায়ক সরকারের অধীনে নিবার্চন। কৃষক আন্দোলনের নেতা নুরল দীনের নাম উল্লেখ করে তিনি বলেন, আপনাদের এই এলাকায় তার বাড়ি ছিলো। যিনি কৃষক আন্দোলনের ডাক দিয়েছিলেন- কোনটে বাহে জাগো সবায়। আজকে আবার সেই ডাক এসেছে। আজকে আবার কারাগারের অভ্যান্তর থেকে গৃহবন্দী থেকে খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে হবে।

তিনি আরো বলেন,আমাদের নেতা তারেক রহমান বলেছেন-রাজনীতির এই খেলার ফয়সালা হবে রাজপথে। টেক ব্যাক বাংলাদেশ। যে বাংলাদেশকে আমরা যুদ্ধ করে স্বাধীন করেছিলাম। সেই বাংলাদেশের জন্য মুক্তিযোদ্ধারা লড়াই করেছিলেন এবারেও সেরকম লড়াই হবে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশে গড়তে,গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে আনতে।

বিএনপি’র কেন্দ্রীয় কমিটির রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক জেলা বিএনপি’র সভাপতি সাবেক উপমন্ত্রী অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু’র সভাপতিত্বে জনসভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বিএনপি’র সহ আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিষ্টার রুমিন ফারহানা বলেন,আজকে মহাসচিবসহ এমন কোন নেতা নাই যে মামলা হয়নি। শুধু মামলা আর মামলা।

লাখ,লাখ নেতাকর্মির নামে আওয়ামীলীগ সরকার মিথ্যা মামলা দায়ের করেছে। অসংখ্য নেতাকর্মি গুম হয়েছে। মামলা হামলা আর ঘুম করে আমাদের দমাতে পারবেন না। অনেক রক্ত ঝড়িয়েছেন গেল ১৭ বছর যাবত রক্ত ঝড়িয়েছন এখন যদি আর এক বিন্দু রক্ত ঝড়ে তার হিসাব আপনাদের দিয়ে যেতে হবে।আপনারা মনে করেন ক্ষমতা চিরস্থায়ী। ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয়।তিনি আওয়ামীলীগ সরকারকে মনে করিয়ে দেন যে ৭৫ সালের পর ২১ বছর রাস্তায় রাস্তায় ঘুরছেন আপনারা। মানুষের কাছে মাফ চেয়েছেন আরেকটি বার সুযোগ দেন আর ভুল করব না। ২১ বছর পর মানুষের কাছে মাফ চেয়ে ক্ষমতায় আসতে হয়েছে।বর্তমানে ক্ষমতায় এসে যে অপকর্ম করেছেন তা ১ বছরেও রাস্তায় রাস্তায় ঘুরলে ক্ষমতায় আসতে পারবেন না।২০১৪ সালে একটা ভোটও পড়েনি। ২০১৮ সালে দিনের আলোত আপনাদের ভোট করার সাহস হয় নাই। রাতে অন্ধকারে আপনাদের পালিত পুলিশ,প্রশাসন আর ক্যাডার দিয়ে ভোট করেছেন। সাবধান ২৪ সাল কিন্তু ১৪ আর ১৮ সালের মত হতে দেওয়া হবে না বাংলাদেশের ১৭ কোটি মানুষ এর জবাব দিবে।হাজার, হাজার,কোটি,কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন আর বিনা ভোটে এমপি হয়ছেন। আজ দেশে যে অন্যায় অত্যাচার করেছেন দেশের মানুষ আপনাদেরকে পালাতে দিবে না। সরকারের যত অন্যায়,অত্যাচার আর অপকর্মের বিচার এই মাটিতে হবেই। তারা জানে জনগনের কোন সমর্থন নাই বিদেশে গিয়ে ধন্যা দেয় ক্ষমতায় আসতে সমর্থন চায়। ঘরে থাকলেও মামলা হয়,রাজপথে থাকলেও মামলা হয়। আর বসে থাকার এক মুহূর্তো সময় নেই। রাজপথ দখল করে আমাদের একটাই দাবী এই সরকারের পদত্যাগ করে নির্দলীয় সরকারের অধিনে নির্বাচন দিতে হবে। না হলে কোন নির্বাচনে আমরা যাবও না হতেও দিব না।

দেশনেত্রী বেগম কালেদা জিয়ার শর্তহীন মুক্তি, দ্রব্যমুল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে ও ১০ দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত জনসভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, কেন্দ্রীয় বিএনপি’র সদস্য ব্যারিষ্টার হাসান রাজিব প্রধান, জেলা বিএনপি’র সহ সভাপতি রোকন উদ্দিন বাবুল, যুগ্ন সম্পাদক একেএম মমিনুল হক, সাংগঠনিক সম্পাদক আফজাল হোসেনসহ বিভিন্ন সহযোগি সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

নিউজবিজয়২৪/এফএইচএন