ঢাকা ০১:৩৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কুড়িগ্রামের রৌমারী-রাজিবপুরে ভূট্রার বাজারে ধষ বিপাকে কৃষক

চলতি মৌসুমে রৌমারী-রাজিবপুর উপজেলায় প্রায় দশহাজার হেক্টর জমিতে ভূট্রার বাম্পার ফলন হলেও দিশেহারা কৃষক।
এবছর প্রথম দিকে প্রতি মুন ভূট্রার দাম ছিলো এক হাজার ৫০ টাকা। বর্তমান তা কমিয়ে প্রতি মুন ভূট্রা ক্রয় বিক্রয় হচ্ছে ৭০০থেকে ৮০০ টাকা। আর একারনে ভূট্রার বাম্পার ফলনেও খুশি হতে পারছেনা ভূট্রা চাষি কৃষকরা। রৌমারী-রাজিবপুরের কৃষকরা সরকারের কাছে জোর দাবী জানিয়েছেন ভূট্রার ফসলের মূল্য বৃদ্ধি করতে হবে। যাতে করে কৃষকরা বাচে সেদিকে সরকারের সুদৃষ্টি কামনা করছেন খেটে খাওয়া কৃষকরা। উপজেলা কৃষি অফিস সুত্রে জানা গেছে রৌমারী- রাজিবপুরসহ দুই উপজেলায় প্রায় দশহাজার হেক্টর জমিতে বিভিন্ন জাতের ভূট্রার চাষ হয়েছে। দুই উপজেলার কৃষক সুত্রে জানা গেছে ভূট্রার বাম্পার ফলন হলেও খুশি হতে পারছেন না কৃষকরা। জানতে চাইলে রৌমারী উপজেলার সীমান্তঘেষা আলগার চর গ্রামের ভূট্রা চাষি কৃষক ছফিউল ইসলাম,আবুল হাশেম,আলহাজ্ব হাসেন আলী,লাঠিয়াল ডাঙ্গা গ্রামের ইজ্জত আলী-বিকরিবিল গ্রামের আলহাজ্ব জয়নাল আবেদীনসহ আরো অনেকেই জানিয়েছেন যেভাবে ফসল ফোলাতে খরচ হয় সেভাবে ফসলের মূল্য পাইলে লাভের মুখ দেখতে পারবেন কৃষকরা। তারা আরো বলছেন সকল পন্যের দাম কিন্ত লাগামহীনভাবে ক্রয় করতে হচ্ছে খেটে খাওয়া কৃষকদের। যেফসল দ্বারাই ওইসব খাদ্যদ্রুব্য তৈয়ারী করে বাজারে সরবরাহ করা হয়। ওইসব খাদ্যদ্রুব্য লাগামহীন দরে ক্রয় করে খেতে হচ্ছে। এসব ফসল পানির দামে বিক্রয় করতে হচ্ছে কৃষকদের। অপরদিকে ভূট্রা ক্রয় বিক্রয়ে সরকার কতো টাকা বেধে দিয়েছে সেটি কিন্ত্র সাধারন কৃষকরা জানেন না। তবে কৃষকরা বলছেন সরকার যদি একটি মূল্য তালিকা নির্ধান করতেন তাহলে জনসাধারনরা সহজেই বাজার মূল্যটা বুঝতে পারতেন। এদিকে ভূট্রা ক্রয়ে কোন সেন্টিকেট আছে কিনা সেটিও কিন্ত কৃষকরা জানতেও পারছেন না। যদি সেন্ট্রিকেট হয়ে থাকে তাহলে মাথার ঘাম পায়ে ফেলার কষ্ট বিফলে যাবে কৃষকদের সপ্ন। এমনটি ভাবার কারনও রয়েছে যে ভূট্রা ১হাজার ৫০ টাকা দরে বিক্রয় হয়েছে ওই ভূট্রা হঠাৎ কমিয়ে ৭০০ থেকে ৮০০ টাকায় বিক্রি করতে হচ্ছে কৃষকদের। মুন প্রতি ৩০০শত টাকা মূল্য কমে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছে ভূট্রা চাষি কৃষকরা।
ভূট্রার বাজার কমে যাওয়ার বিষয় রৌমারী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কাইয়ুম চৌধরীর সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করে পাওয়া যায়নি।
নিউজবিজয়২৪/এফএইচএন

👉 নিউজবিজয় ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন ✅

আপনার সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার দিন।

NewsBijoy24.Com

নিউজবিজয়২৪.কম একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। বস্তুনিষ্ঠ ও তথ্যভিত্তিক সংবাদ প্রকাশের প্রতিশ্রুতি নিয়ে ২০১৫ সালের ডিসেম্বর মাসে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। উৎসর্গ করলাম আমার বাবার নামে, যাঁর স্নেহ-সান্নিধ্যের পরশ পরিবারের সুখ-দু:খ,হাসি-কান্না,ব্যথা-বেদনার মাঝেও আপার শান্তিতে পরিবার তথা সমাজে মাথা উচুঁ করে নিজের অস্তিত্বকে মেলে ধরতে পেরেছি।

রাজধানীতে রাত ১১টার পর চায়ের দোকান বন্ধের নির্দেশ ডিএমপির

কুড়িগ্রামের রৌমারী-রাজিবপুরে ভূট্রার বাজারে ধষ বিপাকে কৃষক

প্রকাশিত সময় :- ০৪:১৭:৩৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ৮ এপ্রিল ২০২৩

চলতি মৌসুমে রৌমারী-রাজিবপুর উপজেলায় প্রায় দশহাজার হেক্টর জমিতে ভূট্রার বাম্পার ফলন হলেও দিশেহারা কৃষক।
এবছর প্রথম দিকে প্রতি মুন ভূট্রার দাম ছিলো এক হাজার ৫০ টাকা। বর্তমান তা কমিয়ে প্রতি মুন ভূট্রা ক্রয় বিক্রয় হচ্ছে ৭০০থেকে ৮০০ টাকা। আর একারনে ভূট্রার বাম্পার ফলনেও খুশি হতে পারছেনা ভূট্রা চাষি কৃষকরা। রৌমারী-রাজিবপুরের কৃষকরা সরকারের কাছে জোর দাবী জানিয়েছেন ভূট্রার ফসলের মূল্য বৃদ্ধি করতে হবে। যাতে করে কৃষকরা বাচে সেদিকে সরকারের সুদৃষ্টি কামনা করছেন খেটে খাওয়া কৃষকরা। উপজেলা কৃষি অফিস সুত্রে জানা গেছে রৌমারী- রাজিবপুরসহ দুই উপজেলায় প্রায় দশহাজার হেক্টর জমিতে বিভিন্ন জাতের ভূট্রার চাষ হয়েছে। দুই উপজেলার কৃষক সুত্রে জানা গেছে ভূট্রার বাম্পার ফলন হলেও খুশি হতে পারছেন না কৃষকরা। জানতে চাইলে রৌমারী উপজেলার সীমান্তঘেষা আলগার চর গ্রামের ভূট্রা চাষি কৃষক ছফিউল ইসলাম,আবুল হাশেম,আলহাজ্ব হাসেন আলী,লাঠিয়াল ডাঙ্গা গ্রামের ইজ্জত আলী-বিকরিবিল গ্রামের আলহাজ্ব জয়নাল আবেদীনসহ আরো অনেকেই জানিয়েছেন যেভাবে ফসল ফোলাতে খরচ হয় সেভাবে ফসলের মূল্য পাইলে লাভের মুখ দেখতে পারবেন কৃষকরা। তারা আরো বলছেন সকল পন্যের দাম কিন্ত লাগামহীনভাবে ক্রয় করতে হচ্ছে খেটে খাওয়া কৃষকদের। যেফসল দ্বারাই ওইসব খাদ্যদ্রুব্য তৈয়ারী করে বাজারে সরবরাহ করা হয়। ওইসব খাদ্যদ্রুব্য লাগামহীন দরে ক্রয় করে খেতে হচ্ছে। এসব ফসল পানির দামে বিক্রয় করতে হচ্ছে কৃষকদের। অপরদিকে ভূট্রা ক্রয় বিক্রয়ে সরকার কতো টাকা বেধে দিয়েছে সেটি কিন্ত্র সাধারন কৃষকরা জানেন না। তবে কৃষকরা বলছেন সরকার যদি একটি মূল্য তালিকা নির্ধান করতেন তাহলে জনসাধারনরা সহজেই বাজার মূল্যটা বুঝতে পারতেন। এদিকে ভূট্রা ক্রয়ে কোন সেন্টিকেট আছে কিনা সেটিও কিন্ত কৃষকরা জানতেও পারছেন না। যদি সেন্ট্রিকেট হয়ে থাকে তাহলে মাথার ঘাম পায়ে ফেলার কষ্ট বিফলে যাবে কৃষকদের সপ্ন। এমনটি ভাবার কারনও রয়েছে যে ভূট্রা ১হাজার ৫০ টাকা দরে বিক্রয় হয়েছে ওই ভূট্রা হঠাৎ কমিয়ে ৭০০ থেকে ৮০০ টাকায় বিক্রি করতে হচ্ছে কৃষকদের। মুন প্রতি ৩০০শত টাকা মূল্য কমে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছে ভূট্রা চাষি কৃষকরা।
ভূট্রার বাজার কমে যাওয়ার বিষয় রৌমারী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কাইয়ুম চৌধরীর সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করে পাওয়া যায়নি।
নিউজবিজয়২৪/এফএইচএন