ঢাকা ০৬:৪৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ৩ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রৌমারী ও রাজিবপুরে ৩৬ থেকে ৩৮ ডিগ্রী তাপমাত্রায় নানামুখি রোগে আক্রান্ত ঘরে ঘরে

গত কয়েকদিন যাবৎ অতিরিক্ত তাপদাহে অতিষ্ঠ জনজীবন। তীব্র তাপদাহের তীব্রতায় সকল বয়সের নারী পুরুষ নানাবিধ রোগে আক্রান্ত হয়ে বিভিন্ন ক্লিনিকে টেস্টের পর হাসপাতালে ভর্তি।
তীব্র তাপমাত্রা থেকে রক্ষা পেতে বিভিন্ন গাছগাছড়ার ছায়া তলে বসে গরম নিবারণের চেষ্টা করছেন। অপরদিকে অতিতে কিন্তু খুরের ঘর ছিলো সেসময় কিন্তু তাপদাহ থাকলেও ঘর ঠান্ডা থাকতো এখনতো আবার ডিজিটাল বাংলাদেশে খরের ঘর আর নেই। ফলে টিনের ঘরে তাপমাত্রা থাকলেই বাইরের চেয়ে ঘরের ভেতরে তাপমাত্রা বেশি অনুভূতি মনে হয়। এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাস এর তথ্যমতে আরও কয়েকদিন এই তাপমাত্রা অবস্থান করবে বলে জানা গেছে। কেউ কেউ নদের পানিতে নেমেও গরম কাটিয়ে উঠার চেষ্টা করছেন।

তীব্র তাপমাত্রা যদি আরও কয়েকদিন থাকে তাহলে প্রতিটি ঘরে ঘরে তাপদাহে তাপিত হয়ে নানা রোগে আক্রান্ত হবে বলছেন রোগবিশেষজ্ঞরা।

এদিকে এলাকা ঘুরে খোঁজ খবর নিয়ে দেখা গেছে প্রতিটি বাড়িতে কেউ না কেউ তাপজনিত রোগে আক্তান্ত হয়ে নিজ বাড়ির বিছানায় কাত্রাচ্ছেন। আবার অনেকেই বিভিন্ন ক্লিনিকে টেস্টে নেওয়ার পর হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন।

যাদের সামর্থ নেই তারা নিজ বাড়িতেই নানাভাবে সুস্থ হওয়ার চেষ্টা করছেন।, কারণ ক্লিনিকে গেলেই নানামুখি টেস্টের পর গুনতে হবে বেশকিছু টাকা। ওই টাকার সামর্থ্য যাদের নেই তারা কিন্তু সঠিক চিকিৎসা নিতেও পাচ্ছেন না। ফলে বিপাকে রয়েছে নিম্ন আয়ের অসহায় মানুষ গুলো।

কেন বিপাকে জানতে চাইলে ভুক্তভোগিরা জানান সরাসরি হাসপাতালে গেলে দায়িত্বরত ডাক্টারা দেখার পর বলে অমুকের ক্লিনিকে গিয়ে টেস্ট করে আসুন তারপর আপনার চিকিৎসা করা হবে। তখনই কিন্তু হতাশাগ্রস্ত হয় সামর্থ্যহীন অসহায়রা। অর্থের অভাব সে বিষয়টিও কিন্তু অনেকেই বলতে পারেনা ডাক্টারকে।অবশেষে ডাক্টারকে না বলেই অসুস্থ অবস্থায় ফিরে যাচ্ছেন বাড়িতে ।

সরাসরি হাসপাতালে চিকিৎসার উদ্দেশ্যে গেলেই পাঠানো হয় ক্লিনিকে এমন কার্যকলাপটি
হচ্ছে কুড়িগ্রাম জেলার রৌমারী ও রাজিবপুরসহ দুটি উপজেলায়। তবে এটি হচ্ছে দুই উপজেলার চিকিৎসা সেবার হালচাল কে রাখে কার খবর টাকা ছাড়া চিকিৎসা হয়না।

সরকার যেভাবে জনগণের সেবায় নিয়োজিত থাকে সেভাবে কিন্তু সরকারের কর্মকর্তারা কর্মকান্ডে নিয়োজিত নয়। তবে হ্যাঁ তারা কিন্তু ব্যর্থ নয় শুধু অর্থের পাগলামি।নিজের আখের গোছাতে ব্যস্ত থাকে সবসময়। যার জন্য সুবিধা ভোগ করতে পারছেন না নিম্ন আয়ের অসহায় মানুষ গুলো।

এবিষয় রৌমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দায়িত্বরত আবাসিক কর্মকর্তা ভিচি চন্দ্র রায় জানান প্রতিদিন নানা বয়সের রোগিরা আসছেন তাদের চিকিৎসা দিতেই হিমসিমের মধ্যে রয়েছি তারপরও সেবা দিয়ে যাচ্ছি।

নিউজবিজয়/এফএইচএন

 

সংবাদটি আপনার ফেসবুকে শেয়ার দিন।

NewsBijoy24.Com

নিউজবিজয়২৪.কম একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। বস্তুনিষ্ঠ ও তথ্যভিত্তিক সংবাদ প্রকাশের প্রতিশ্রুতি নিয়ে ২০১৫ সালের ডিসেম্বর মাসে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। উৎসর্গ করলাম আমার বাবার নামে, যাঁর স্নেহ-সান্নিধ্যের পরশ পরিবারের সুখ-দু:খ,হাসি-কান্না,ব্যথা-বেদনার মাঝেও আপার শান্তিতে পরিবার তথা সমাজে মাথা উচুঁ করে নিজের অস্তিত্বকে মেলে ধরতে পেরেছি।

আশুলিয়ায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে নারী-শিশুসহ দগ্ধ ১১

রৌমারী ও রাজিবপুরে ৩৬ থেকে ৩৮ ডিগ্রী তাপমাত্রায় নানামুখি রোগে আক্রান্ত ঘরে ঘরে

"নিউজ বিজয়: এক দশকের মাইলফলক" প্রকাশিত সময় : ০২:৫৯:১২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ জুলাই ২০২২

গত কয়েকদিন যাবৎ অতিরিক্ত তাপদাহে অতিষ্ঠ জনজীবন। তীব্র তাপদাহের তীব্রতায় সকল বয়সের নারী পুরুষ নানাবিধ রোগে আক্রান্ত হয়ে বিভিন্ন ক্লিনিকে টেস্টের পর হাসপাতালে ভর্তি।
তীব্র তাপমাত্রা থেকে রক্ষা পেতে বিভিন্ন গাছগাছড়ার ছায়া তলে বসে গরম নিবারণের চেষ্টা করছেন। অপরদিকে অতিতে কিন্তু খুরের ঘর ছিলো সেসময় কিন্তু তাপদাহ থাকলেও ঘর ঠান্ডা থাকতো এখনতো আবার ডিজিটাল বাংলাদেশে খরের ঘর আর নেই। ফলে টিনের ঘরে তাপমাত্রা থাকলেই বাইরের চেয়ে ঘরের ভেতরে তাপমাত্রা বেশি অনুভূতি মনে হয়। এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাস এর তথ্যমতে আরও কয়েকদিন এই তাপমাত্রা অবস্থান করবে বলে জানা গেছে। কেউ কেউ নদের পানিতে নেমেও গরম কাটিয়ে উঠার চেষ্টা করছেন।

তীব্র তাপমাত্রা যদি আরও কয়েকদিন থাকে তাহলে প্রতিটি ঘরে ঘরে তাপদাহে তাপিত হয়ে নানা রোগে আক্রান্ত হবে বলছেন রোগবিশেষজ্ঞরা।

এদিকে এলাকা ঘুরে খোঁজ খবর নিয়ে দেখা গেছে প্রতিটি বাড়িতে কেউ না কেউ তাপজনিত রোগে আক্তান্ত হয়ে নিজ বাড়ির বিছানায় কাত্রাচ্ছেন। আবার অনেকেই বিভিন্ন ক্লিনিকে টেস্টে নেওয়ার পর হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন।

যাদের সামর্থ নেই তারা নিজ বাড়িতেই নানাভাবে সুস্থ হওয়ার চেষ্টা করছেন।, কারণ ক্লিনিকে গেলেই নানামুখি টেস্টের পর গুনতে হবে বেশকিছু টাকা। ওই টাকার সামর্থ্য যাদের নেই তারা কিন্তু সঠিক চিকিৎসা নিতেও পাচ্ছেন না। ফলে বিপাকে রয়েছে নিম্ন আয়ের অসহায় মানুষ গুলো।

কেন বিপাকে জানতে চাইলে ভুক্তভোগিরা জানান সরাসরি হাসপাতালে গেলে দায়িত্বরত ডাক্টারা দেখার পর বলে অমুকের ক্লিনিকে গিয়ে টেস্ট করে আসুন তারপর আপনার চিকিৎসা করা হবে। তখনই কিন্তু হতাশাগ্রস্ত হয় সামর্থ্যহীন অসহায়রা। অর্থের অভাব সে বিষয়টিও কিন্তু অনেকেই বলতে পারেনা ডাক্টারকে।অবশেষে ডাক্টারকে না বলেই অসুস্থ অবস্থায় ফিরে যাচ্ছেন বাড়িতে ।

সরাসরি হাসপাতালে চিকিৎসার উদ্দেশ্যে গেলেই পাঠানো হয় ক্লিনিকে এমন কার্যকলাপটি
হচ্ছে কুড়িগ্রাম জেলার রৌমারী ও রাজিবপুরসহ দুটি উপজেলায়। তবে এটি হচ্ছে দুই উপজেলার চিকিৎসা সেবার হালচাল কে রাখে কার খবর টাকা ছাড়া চিকিৎসা হয়না।

সরকার যেভাবে জনগণের সেবায় নিয়োজিত থাকে সেভাবে কিন্তু সরকারের কর্মকর্তারা কর্মকান্ডে নিয়োজিত নয়। তবে হ্যাঁ তারা কিন্তু ব্যর্থ নয় শুধু অর্থের পাগলামি।নিজের আখের গোছাতে ব্যস্ত থাকে সবসময়। যার জন্য সুবিধা ভোগ করতে পারছেন না নিম্ন আয়ের অসহায় মানুষ গুলো।

এবিষয় রৌমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দায়িত্বরত আবাসিক কর্মকর্তা ভিচি চন্দ্র রায় জানান প্রতিদিন নানা বয়সের রোগিরা আসছেন তাদের চিকিৎসা দিতেই হিমসিমের মধ্যে রয়েছি তারপরও সেবা দিয়ে যাচ্ছি।

নিউজবিজয়/এফএইচএন