ঢাকা ১২:০৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৮ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী সুমিত্রা সেন আর নেই

প্রখ্যাত রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী বনানী ঘোষ মারা গেছেন। বুধবার সন্ধ্যায় কলকাতায় তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছেন।

বনানী ঘোষের জন্ম বাংলাদেশের ময়মনসিংহে। তবে তিনি বেড়ে উঠেছেন পশ্চিমবঙ্গে। বনানী ঘোষের বাবা প্রফুল্ল কৃষ্ণ ঘোষ ছিলেন একাধারে সংগীতজ্ঞ ও কবি।

সেই সুবাদে সংগীতে বাবার কাছেই হাতেখড়ি হয় তার। মাত্র চার বয়সে শাস্ত্রীয় সংগীতে তালিম নেয়া শুরু করেন তিনি। এরপর শান্তিনিকেতনে কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে রবীন্দ্রসংগীত শেখেন।

১৯৭০ সালে কণিকা বন্দোপাধ্যায়ের মাধ্যমে সংগীতাঙ্গনে পথচলা শুরু হয় তার। আকাশবাণীর জন্য বানানী ঘোষকে অডিশন দিতে নিয়ে গিয়েছিলেন কণিকা বন্দোপাধ্য়ায়। রেডিওর প্রথম অনুষ্ঠানের গানও নির্বাচন করে দিয়েছিলেন- ‘বিমল আনন্দে’ ও ‘তোমার দুয়ার খোলার ধ্বনি’।

প্রসঙ্গত, বনানী ঘোষের কণ্ঠে রবি ঠাকুরের গান যেন সুগন্ধি ফুলের মতো সুবাস ছড়াত। শ্রোতারা বুদ হয়ে শুনতেন তার গান। ‘এখনও তারে চোখে দেখিনি’, ‘সখী ওই বুঝি বাঁশি বাজে’, ‘আরও আঘাত সইবে আমার’, ‘অন্তর মম বিকশিত করো’, ‘বসন্ত প্রভাতে এক মালতীর ফুল’, ‘তোমার কথা হেথা কেহ তো বলে না’, ‘আমি হৃদয়ের কথা বলিতে ব্যাকুল’-এর মতো অজস্র রবীন্দ্রসংগীত তার কণ্ঠে আজও জনপ্রিয়। সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস

নিউজবিজয়২৪/এফএইচএন

👉 নিউজবিজয় ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন ✅

আপনার সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার দিন।

NewsBijoy24.Com

নিউজবিজয়২৪.কম একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। বস্তুনিষ্ঠ ও তথ্যভিত্তিক সংবাদ প্রকাশের প্রতিশ্রুতি নিয়ে ২০১৫ সালের ডিসেম্বর মাসে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। উৎসর্গ করলাম আমার বাবার নামে, যাঁর স্নেহ-সান্নিধ্যের পরশ পরিবারের সুখ-দু:খ,হাসি-কান্না,ব্যথা-বেদনার মাঝেও আপার শান্তিতে পরিবার তথা সমাজে মাথা উচুঁ করে নিজের অস্তিত্বকে মেলে ধরতে পেরেছি।

হাতীবান্ধায়’বুড়িমারী এক্সপ্রেস’ বুড়িমারী থেকে চলাচলের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী সুমিত্রা সেন আর নেই

প্রকাশিত সময় :- ১২:৫২:৫২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৯ জুন ২০২৩

প্রখ্যাত রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী বনানী ঘোষ মারা গেছেন। বুধবার সন্ধ্যায় কলকাতায় তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছেন।

বনানী ঘোষের জন্ম বাংলাদেশের ময়মনসিংহে। তবে তিনি বেড়ে উঠেছেন পশ্চিমবঙ্গে। বনানী ঘোষের বাবা প্রফুল্ল কৃষ্ণ ঘোষ ছিলেন একাধারে সংগীতজ্ঞ ও কবি।

সেই সুবাদে সংগীতে বাবার কাছেই হাতেখড়ি হয় তার। মাত্র চার বয়সে শাস্ত্রীয় সংগীতে তালিম নেয়া শুরু করেন তিনি। এরপর শান্তিনিকেতনে কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে রবীন্দ্রসংগীত শেখেন।

১৯৭০ সালে কণিকা বন্দোপাধ্যায়ের মাধ্যমে সংগীতাঙ্গনে পথচলা শুরু হয় তার। আকাশবাণীর জন্য বানানী ঘোষকে অডিশন দিতে নিয়ে গিয়েছিলেন কণিকা বন্দোপাধ্য়ায়। রেডিওর প্রথম অনুষ্ঠানের গানও নির্বাচন করে দিয়েছিলেন- ‘বিমল আনন্দে’ ও ‘তোমার দুয়ার খোলার ধ্বনি’।

প্রসঙ্গত, বনানী ঘোষের কণ্ঠে রবি ঠাকুরের গান যেন সুগন্ধি ফুলের মতো সুবাস ছড়াত। শ্রোতারা বুদ হয়ে শুনতেন তার গান। ‘এখনও তারে চোখে দেখিনি’, ‘সখী ওই বুঝি বাঁশি বাজে’, ‘আরও আঘাত সইবে আমার’, ‘অন্তর মম বিকশিত করো’, ‘বসন্ত প্রভাতে এক মালতীর ফুল’, ‘তোমার কথা হেথা কেহ তো বলে না’, ‘আমি হৃদয়ের কথা বলিতে ব্যাকুল’-এর মতো অজস্র রবীন্দ্রসংগীত তার কণ্ঠে আজও জনপ্রিয়। সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস

নিউজবিজয়২৪/এফএইচএন