ঢাকা ০১:৫৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রংপুরে প্রধানমন্ত্রীর বাগানে আমের বাম্পার ফলন!

 
   NewsBijoy24.Com সর্বশেষ খবর পেতে টেলিগ্রাম চ্যানেল জয়েন করুন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমের বাগানটিতে আমের বাম্পার ফলন হয়েছে। রংপুর-ঢাকা মহাসড়ক সংলগ্ন পীরগঞ্জ পৌরসভার উজিরপুর নামকস্থানে ওই আমবাগান।

শেখ হাসিনার শ্বশুরবাড়ি পীরগঞ্জ উপজেলার ফতেহপুর গ্রামে। কয়েক বছর আগে পীরগঞ্জ পৌরসভার উজিরপুর গ্রামে মহাসড়কের সঙ্গে ১ একর ৫৬ শতাংশ জমি প্রধানমন্ত্রী এবং ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ও মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের নামে ক্রয় করা হয়। ওই জমিতে বিভিন্ন জাতের আমের বাগান করা হয়েছে। কয়েক বছর আগে হাড়িভাঙ্গা, বারি-৪ জাতের ১২০টি আমের চারা লাগানো হয়েছিল বাগানটিতে। এবার প্রতিটি গাছে ব্যাপক আম ধরেছে।

প্রধানমন্ত্রীর নাতি উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি শাহিদুল ইসলাম পিন্টু জমিটি ক্রয়ে সহযোগিতা করেন।

পিন্টু বলেন, প্রধানমন্ত্রীর বাড়ি পীরগঞ্জে হলেও তার নামে মাত্র ৫০ শতাংশ জমি রয়েছে। তার চেয়ে জয় আর পুতুলের নামেই বেশি জমি রয়েছে। তবে প্রধানমন্ত্রী তার বাগানটির খবর প্রায়ই নেন বলে পিন্টু জানান।

তিনি আরও বলেন, এবার অন্য বছরের তুলনায় তিনগুণ আম ধরেছে। আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতাকর্মীদের মাঝে আম বিতরণের পাশাপাশি বিক্রিও করা হয় বলে জানা গেছে।

প্রধানমন্ত্রীর ভাসুরপুত্র একেএম ছায়াদত হোসেন বকুল বলেন, প্রয়াত পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এমএ ওয়াজেদ মিয়া (প্রধানমন্ত্রীর স্বামী) পৈতৃক সূত্রে প্রায় ২০ একর জমির অংশীদারিত্ব পান। ওই জমিতে আবাদকৃত ফসলের টাকায় মহাসড়কটির উল্লেখিত স্থানে ১ একর ৫৬ শতাংশ জমি ক্রয়ের পর প্রধানমন্ত্রীর নামে কবলা দলিল করা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, ড. এমএ ওয়াজেদ মিয়ার জমির ফসল বিক্রির টাকায় মহাসড়ক সংলগ্ন লালদীঘি নামকস্থানে আরও প্রায় ৪ একর জমি ক্রয়ের পর প্রধানমন্ত্রীর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ও মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের নামে কবলা দলিল করে দেওয়া হয়েছে।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাদেকুজ্জামান সরকার বলেন, প্রধানমন্ত্রীর আমবাগানটির জন্য কৃষি বিভাগ পরামর্শ দিয়ে আসছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় চলতি মৌসুমে উপজেলার সব বাগানেই আমের ভালো ফলন হয়েছে।

নিউজবিজয়/এফএইচএন

আপনার সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার দিন।

NewsBijoy24.Com

নিউজবিজয়২৪.কম একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। বস্তুনিষ্ঠ ও তথ্যভিত্তিক সংবাদ প্রকাশের প্রতিশ্রুতি নিয়ে ২০১৫ সালের ডিসেম্বর মাসে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। উৎসর্গ করলাম আমার বাবার নামে, যাঁর স্নেহ-সান্নিধ্যের পরশ পরিবারের সুখ-দু:খ,হাসি-কান্না,ব্যথা-বেদনার মাঝেও আপার শান্তিতে পরিবার তথা সমাজে মাথা উচুঁ করে নিজের অস্তিত্বকে মেলে ধরতে পেরেছি।

নামাজের সময়সূচি: ১২ ডিসেম্বর ২০২৪

রংপুরে প্রধানমন্ত্রীর বাগানে আমের বাম্পার ফলন!

প্রকাশিত সময় :- ০৯:১২:২৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৮ জুন ২০২২
 
   NewsBijoy24.Com সর্বশেষ খবর পেতে টেলিগ্রাম চ্যানেল জয়েন করুন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমের বাগানটিতে আমের বাম্পার ফলন হয়েছে। রংপুর-ঢাকা মহাসড়ক সংলগ্ন পীরগঞ্জ পৌরসভার উজিরপুর নামকস্থানে ওই আমবাগান।

শেখ হাসিনার শ্বশুরবাড়ি পীরগঞ্জ উপজেলার ফতেহপুর গ্রামে। কয়েক বছর আগে পীরগঞ্জ পৌরসভার উজিরপুর গ্রামে মহাসড়কের সঙ্গে ১ একর ৫৬ শতাংশ জমি প্রধানমন্ত্রী এবং ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ও মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের নামে ক্রয় করা হয়। ওই জমিতে বিভিন্ন জাতের আমের বাগান করা হয়েছে। কয়েক বছর আগে হাড়িভাঙ্গা, বারি-৪ জাতের ১২০টি আমের চারা লাগানো হয়েছিল বাগানটিতে। এবার প্রতিটি গাছে ব্যাপক আম ধরেছে।

প্রধানমন্ত্রীর নাতি উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি শাহিদুল ইসলাম পিন্টু জমিটি ক্রয়ে সহযোগিতা করেন।

পিন্টু বলেন, প্রধানমন্ত্রীর বাড়ি পীরগঞ্জে হলেও তার নামে মাত্র ৫০ শতাংশ জমি রয়েছে। তার চেয়ে জয় আর পুতুলের নামেই বেশি জমি রয়েছে। তবে প্রধানমন্ত্রী তার বাগানটির খবর প্রায়ই নেন বলে পিন্টু জানান।

তিনি আরও বলেন, এবার অন্য বছরের তুলনায় তিনগুণ আম ধরেছে। আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতাকর্মীদের মাঝে আম বিতরণের পাশাপাশি বিক্রিও করা হয় বলে জানা গেছে।

প্রধানমন্ত্রীর ভাসুরপুত্র একেএম ছায়াদত হোসেন বকুল বলেন, প্রয়াত পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এমএ ওয়াজেদ মিয়া (প্রধানমন্ত্রীর স্বামী) পৈতৃক সূত্রে প্রায় ২০ একর জমির অংশীদারিত্ব পান। ওই জমিতে আবাদকৃত ফসলের টাকায় মহাসড়কটির উল্লেখিত স্থানে ১ একর ৫৬ শতাংশ জমি ক্রয়ের পর প্রধানমন্ত্রীর নামে কবলা দলিল করা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, ড. এমএ ওয়াজেদ মিয়ার জমির ফসল বিক্রির টাকায় মহাসড়ক সংলগ্ন লালদীঘি নামকস্থানে আরও প্রায় ৪ একর জমি ক্রয়ের পর প্রধানমন্ত্রীর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ও মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের নামে কবলা দলিল করে দেওয়া হয়েছে।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাদেকুজ্জামান সরকার বলেন, প্রধানমন্ত্রীর আমবাগানটির জন্য কৃষি বিভাগ পরামর্শ দিয়ে আসছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় চলতি মৌসুমে উপজেলার সব বাগানেই আমের ভালো ফলন হয়েছে।

নিউজবিজয়/এফএইচএন