ব্রহ্মপুত্র নদের তীব্র স্রাতের ভাঙ্গনে শত শত একর ফসলি জমি ও বসতবাড়ি নদের গর্ভে বিলিন চরশৌলমারী ওবন্ধবের ইউনিয়ন নদে ভাঙ্গনে নিঃস্ব প্রায় শতাধিক পরিবার বর্তমান ক্ষতিগ্রস পরিবারগুলা নিকটতম আত্মীয়, চুক্তিভিত্তিক অন্যর জমিতে ও রাস্তার পাশে আশ্রয় নিয়ে খোলা আকাশের নিচে বসবাস করছেন। জরুরি ভিত্তিত তাদের পূণর্বাসনের আশা করছেন সচেতন মহল।
মঙ্গলবার (১৮ জুন) কুড়িগ্রাম জেলার রৌমারী উপজেলার বন্ধবেড় ও চরশৌলমারী ইউনিয়নে সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, ১৩ টি গ্রামের ৩৯টি বসতবাড়ি, মসজিদ, রাস্তাঘাটসহ শতাধিক একর ফসলি জমি ব্রহ্মপুত্র নদে বিলিন হয়েছে এবং হুমকির মুখে নদীপাড়ের আরো ও কয়েক শতাধিক নদের তীরবর্তী এলাকার মানুষ। তবে কুড়িগ্রাম পানিউনয়ন বোর্ড বলছে, বরাদ্দ না থাকায় ভাঙ্গন কবলিত এলাকাগুলাত কাজ করতে পারছি না।
ব্রহ্মপুত্র নদের গর্ভে বিলিন হচ্ছে সুখের বাতি, ইটালুকাদা, সাহেবের আলগা, গেনদার আগলাচর চরঘুঘুমারী, ঘুঘুমারী, খেরুয়ারচর, সোনাপুর, চর সোনাপুর, পূর্ব খেরুয়ারচর, পূর্ব খেদাইমারী, বাইসপাড়া, ফলুয়ারচর, পালের চর ও গোয়ালের চর সহ প্রায় ১৩ টি গ্রাম।
আবু বক্কর সিদ্দিক জানান,জমি-জমা ও বসতবাড়ি নদীত ভাঙ্গি গছ। বউ বাচা নিয় রাস্তায় অনক কষ্ট আছি। আমরা একটু থাকার জায়গা চাই সরকারের কাছে।
বৃদ্ধা মোছাঃ লালভানু বলেন, আমাগাো রিলিভ লাগবো না, আমাগো থাকার জায়গা দও। ।
চর শলমারী ইউনিয়নর সাবক মেম্বার আবু সাঈদ বলন, আবারা ওব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙ্গন শুরু হয়েছে । এতে অনেক জমি, রাস্তা ঘাট ভঙ্গ নদীত গছ। দ্রুত নদীভাঙ্গনরাধর কাজ না করলে ভয়াবহ পরিস্রি সৃষ্টি হবে। সরকারর কাছে আমাদের জোরদাবী ব্রহ্মপুত্র নদীটির ভাঙ্গনরোধে জরুরী ভাব ব্যবস্া নিবেন।
চরশৌলমারী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান একএইচএম সাইদুর রহমান দুলাল বলেন, ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙ্গন দিন দিন তীব্র হচ্ছে । গত একমাসে চরৌলমারী ইউনিয়নের কয়কটি গ্রাম, মসজিদ, রাস্তাঘাটসহ শতশত একর ফসলি জমি ব্রহ্মপুত্র নদে বিলিন হয়েগেছে । এর ফলে চরশৌলমারী ইউনিয়নটি রৌমারী উপজেলার মানচিত্র থেকে হারিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তাই উর্দ্ধতন কর্তপক্ষর কাছ দ্রুত কার্যকরি ব্যবস্া গ্রহণর দাবী করছি
উপজলা নিবার্হী অফিসার উজ্জল কুমার হালদার বলেন, ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে। অনক বাড়ি ব্রহ্মপুত্র নদে বিলিন হয়েছে এবং হুমকির মুখে পড়েছে ঘড়বাড়ি, রাস্তাঘাট, ফসলী জমি। তবে ভাঙ্গনের বিষয় উদ্ধর্তন কর্তপক্ষকে জানানো হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্দের তালিকা করে পুণর্বাসন করা হবে।
কুড়িগ্রাম জেলা পানিউনায়ন বোর্ডর নির্বাহী প্রকশলী মোঃ রাকিবুল হাসান বলেন, ব্রহ্মপুত্র নদের বামতীর ব্যাপক হারে ভাঙ্গছে । বরাদ্দ না থাকায় ভাঙ্গন এলাকাগুলোতে কিছুই করতে পারছি না। তবে এ নদী শাসনের জন্য প্রকল্প প্রস্তাবনা দেওয়া আছে বরাদ্দ আসলেই কা
নিউজ বিজয় ২৪ডট কম/এফএইচএন