ঢাকা ১১:০০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫, ১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পহেলা বৈশাখের উৎসবে সবাইকে অংশ নেয়ার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, পহেলা বৈশাখ সম্প্রীতির অন্যতম প্রতীক। তাই সার্বজনীন এই উৎশবে আমরা সবাই অংশ নেব। এ সময় সবাইকে বাংলা নববর্ষের অগ্রিম শুভেচ্ছাও জানান তিনি।

রোববার (১৩ এপ্রিল) সকালে রাজধানীর মেরুল বাড্ডায় আন্তর্জাতিক বৌদ্ধ বিহারে সম্প্রীতি ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন শেষে এ কথা বলেন তিনি।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, অতি প্রাচীনকাল থেকেই এই অঞ্চলের বৌদ্ধ বিহারগুলো গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে আবির্ভূত হয়েছিল।এগুলো আমাদের ঐতিহ্য ও সভ্যতার নির্দশন। পৃথিবীর দূর-দূরান্ত থেকে ভিক্ষু ও ছাত্ররা বিহারগুলোতে আসতেন। মহামানব বুদ্ধের শান্তি ও সম্প্রীতির বাণী বিশ্বে ছড়িয়ে দিতেন। শুধু ধর্মীয় আচার ও শিক্ষা নয়, সমাজে জনকল্যাণকর কর্মসূচির কেন্দ্রেও এই দেশের বৌদ্ধ বিহারগুলো ছিল।

তিনি আরও বলেন, নানা মত-ধর্ম-রীতিনীতির মধ্যেও আমরা সবাই এক পরিবারের সদস্য। এ দেশে মানুষের বিচিত্র ভাষা, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য রয়েছে।
নিউজ বিজয় ২৪ডট কম/এফএইচএন

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন :-

নিউজ বিজয়ের সম্পর্কে

নিউজবিজয়২৪.কম একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। বস্তুনিষ্ঠ ও তথ্যভিত্তিক সংবাদ প্রকাশের প্রতিশ্রুতি নিয়ে ২০১৫ সালের ডিসেম্বর মাসে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। উৎসর্গ করলাম আমার বাবার নামে, যাঁর স্নেহ-সান্নিধ্যের পরশ পরিবারের সুখ-দু:খ,হাসি-কান্না,ব্যথা-বেদনার মাঝেও আপার শান্তিতে পরিবার তথা সমাজে মাথা উচুঁ করে নিজের অস্তিত্বকে মেলে ধরতে পেরেছি।

পহেলা বৈশাখের উৎসবে সবাইকে অংশ নেয়ার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

প্রকাশিত সময়:- ০২:৪৬:৩৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ এপ্রিল ২০২৫

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, পহেলা বৈশাখ সম্প্রীতির অন্যতম প্রতীক। তাই সার্বজনীন এই উৎশবে আমরা সবাই অংশ নেব। এ সময় সবাইকে বাংলা নববর্ষের অগ্রিম শুভেচ্ছাও জানান তিনি।

রোববার (১৩ এপ্রিল) সকালে রাজধানীর মেরুল বাড্ডায় আন্তর্জাতিক বৌদ্ধ বিহারে সম্প্রীতি ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন শেষে এ কথা বলেন তিনি।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, অতি প্রাচীনকাল থেকেই এই অঞ্চলের বৌদ্ধ বিহারগুলো গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে আবির্ভূত হয়েছিল।এগুলো আমাদের ঐতিহ্য ও সভ্যতার নির্দশন। পৃথিবীর দূর-দূরান্ত থেকে ভিক্ষু ও ছাত্ররা বিহারগুলোতে আসতেন। মহামানব বুদ্ধের শান্তি ও সম্প্রীতির বাণী বিশ্বে ছড়িয়ে দিতেন। শুধু ধর্মীয় আচার ও শিক্ষা নয়, সমাজে জনকল্যাণকর কর্মসূচির কেন্দ্রেও এই দেশের বৌদ্ধ বিহারগুলো ছিল।

তিনি আরও বলেন, নানা মত-ধর্ম-রীতিনীতির মধ্যেও আমরা সবাই এক পরিবারের সদস্য। এ দেশে মানুষের বিচিত্র ভাষা, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য রয়েছে।
নিউজ বিজয় ২৪ডট কম/এফএইচএন