ঢাকা ০৫:১৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দিঘলিয়ায় জমি সংক্রান্ত বিরোধে সংবাদ সংগ্রহে গেলে সাংবাদিকদের উপরে ছাড়াও

 
   NewsBijoy24.Com সর্বশেষ খবর পেতে টেলিগ্রাম চ্যানেল জয়েন করুন।

দিঘলিয়ার ঘোষপাড়া এলাকার বাসিন্দা প্রয়াত ঠাকুর কালিপদ চক্রবর্তী ও তার পুত্র দেব প্রসাদ চক্রবর্তীর সাথে পার্শ্ববর্তী বাসিন্দা বিদ্যুৎ কুমার ও বাসু দেব ঘোস, দেবপ্রসাদের সঙ্গে জমিজমা সংক্রান্ত বিরধ চলে আসছে। যে জমি নিয়ে ইতি মধ্যে কোর্টে মামলা চলমান রয়েছে।কিন্তু মামলা চলমান থাকা সত্ত্বেও বাসু দেব ঘোষ নিজের ক্ষমতা বলে উক্ত মামলার জমির উপরে স্থাপনা নির্মাণ করছে এ বিষয়ে কিছু গণমাধ্যম কর্মী সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে ভূমিদস্যু বাসু দেব ঘোষ সাংবাদিকদের প্রশ্নের এক জবাবে ক্ষিপ্ত হয়ে সাংবাদিকদের উপর চড়াও হয়। এ বিষয়ে বাসু দেব ঘোষ এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন উক্ত জমি নিয়ে মামলা চলমান রয়েছে। বাসু দেব ঘোষ সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন যেখানে নতুন একটি মন্দির নির্মাণ হচ্ছে উক্ত জমি নিয়ে কোর্ট একটি মামলা চলমান রয়েছে। এ বিষয়ে তার কাছে জানতে চাইলে মন্দিরটি সার্বজনীন কিনা তিনি তখন ক্ষিপ্ত হয়ে যান এবং সার্বজনীন মন্দির হিসাবে উপজেলা ইঞ্জিনিয়ার অফিস থেকে তৎকালীন সময় প্রায় সাড়ে ১৬ লক্ষ টাকা বরাদ্দ আনে , তবে এলাকাবাসীর সূত্রে জানা যায় উক্ত মন্দিরটি সার্বজনীন নয় বরং ড. বাসুদেব ঘোষের ব্যক্তিগত মন্দির এমনকি বাসুদেব ঘোষ নিজেই উক্ত মন্দিরের সভাপতি এবং তার নিকটতম ব্যক্তি মন্দিরের সাধারণ সম্পাদক, দেবপ্রসাদ ও বাসুদেব ঘোষের মধ্যে দীর্ঘদিন যাবত ১৭ শতক জমি নিয়ে এই বিরত চলে আসছে কিন্তু বাসুদেব ঘোষ তার নিজস্ব ক্ষমতা বলে মন্দিরের জমি দখল, মন্দির দখল, এমন কিছু সংবাদ প্রকাশ করেছেন, এমনকি বিভিন্ন সাংবাদিকদের কাছে ভুয়া তথ্য প্রদান করেন বলে ও জানা যায়। উক্ত জমিজমা সংক্রান্ত এই বিরোধের বিষয়ে দেব প্রসাদের কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান ২০২১ সাল থেকে ভূমিদস্যু ড. বাসু দেব ঘোষ এর সাথে বিরোধ চলে আসছে । এ বিষয়ে জমির কাগজপত্র দেখে জানা যায় বাসুদেবের বাড়ির জমির দাগ নাম্বার ৮৪৩ জমির পরিমাণ ১২ শতাংশ, এবং যেখানে মন্দির নির্মাণ হচ্ছে উক্ত জমির দাগ নাম্বার ৮৪৭ জমির পরিমাণ ১৩ শতাংশ মামলা চলমান, সুশীল ঘোষের জমি যার দাগ নাম্বার ৮৪৮ জমির পরিমাণ ১৭ শতাংশ, তবে সি এস এ দেখা যায় উক্ত জমির মধ্যে সুশীলের পিতার অংশ সাড়ে ৮ শতক এবং কুমুট চক্রবর্তীর সাড়ে ৮ শতক কুমুট তার ভাগের সাড়ে আট শতাংশ জমি কালিপদ চক্রবর্তীর স্ত্রী অন্নপূর্ণা চক্রবর্তীকে দিয়ে যান।কিন্তু উক্ত জমি ১৭ শতক সহ জালিয়াতি করে মুসলমানদের সঙ্গে বিনিময় করেন সুশীল ঘোষের পিতা, কিন্তু উক্ত জমি পুনরায় আবারো মুসলমানদের কাছ থেকে ক্রয় করেন কালিপদ চক্রবর্তী এবং অন্নপূর্ণা নামে করে দেন। সরজমিনে গিয়ে দেখা যায় উক্ত জমি এবং মন্দির সব মিলিয়ে তিনটি দাগ রয়েছে । কিন্তু ড.বাসু দেব ঘোষ তার প্রতিবেশী দেবপ্রসাদ চক্রবর্তী এর নামে ভুয়া তথ্য প্রকাশ করেন এবং উল্লেখ করেন যে দেবপ্রসাদ তার মন্দিরের জমি দখল করতে চেয়েছে যা সরেজমিনে গিয়ে কোন সত্যতা পাওয়া যায়নি, বরং পাল্টা আওয়ামী ক্ষমতা বল দেখিয়ে দেব প্রসাদ কে হেয় প্রতিপন্ন ও ভয়ভীতি প্রদর্শন করেন। ড.বাসু দেব ঘোষ এর নামে উক্ত জমির গাছ কেটে নেওয়ায় মামলাও রয়েছে । উক্ত জমি নিয়ে মামলা চলমান থাকা সত্ত্বেও ড. বাসু দেব ঘোষ তার নিজস্ব ক্ষমতা বলে উক্ত জমিতে মন্দির এর ভবন নির্মাণ করে আসছে। ড. বাসু দেব ঘোষ এর এমন একাধিক কার্যকলাপের জন্য তাকে
১ নম্বর আসামি করে মোট ৮ জনের নামে একটি মামলা ও ছিল। । এবং একাধিক কাগজ পএ দেখে জানা যায় ড. বাসু দেব ঘোষ এর সীমাহীন অপকর্ম ।

নিউজবিজয়২৪ডট কম/এফএইচএন

👉 নিউজবিজয় ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন ✅

আপনার সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার দিন।

NewsBijoy24.Com

নিউজবিজয়২৪.কম একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। বস্তুনিষ্ঠ ও তথ্যভিত্তিক সংবাদ প্রকাশের প্রতিশ্রুতি নিয়ে ২০১৫ সালের ডিসেম্বর মাসে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। উৎসর্গ করলাম আমার বাবার নামে, যাঁর স্নেহ-সান্নিধ্যের পরশ পরিবারের সুখ-দু:খ,হাসি-কান্না,ব্যথা-বেদনার মাঝেও আপার শান্তিতে পরিবার তথা সমাজে মাথা উচুঁ করে নিজের অস্তিত্বকে মেলে ধরতে পেরেছি।

ইসকন নিয়ে ভারতীয় মিডিয়া গুজব ছড়াচ্ছ: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

দিঘলিয়ায় জমি সংক্রান্ত বিরোধে সংবাদ সংগ্রহে গেলে সাংবাদিকদের উপরে ছাড়াও

প্রকাশিত সময় :- ১০:১২:৩৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ নভেম্বর ২০২৪
 
   NewsBijoy24.Com সর্বশেষ খবর পেতে টেলিগ্রাম চ্যানেল জয়েন করুন।

দিঘলিয়ার ঘোষপাড়া এলাকার বাসিন্দা প্রয়াত ঠাকুর কালিপদ চক্রবর্তী ও তার পুত্র দেব প্রসাদ চক্রবর্তীর সাথে পার্শ্ববর্তী বাসিন্দা বিদ্যুৎ কুমার ও বাসু দেব ঘোস, দেবপ্রসাদের সঙ্গে জমিজমা সংক্রান্ত বিরধ চলে আসছে। যে জমি নিয়ে ইতি মধ্যে কোর্টে মামলা চলমান রয়েছে।কিন্তু মামলা চলমান থাকা সত্ত্বেও বাসু দেব ঘোষ নিজের ক্ষমতা বলে উক্ত মামলার জমির উপরে স্থাপনা নির্মাণ করছে এ বিষয়ে কিছু গণমাধ্যম কর্মী সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে ভূমিদস্যু বাসু দেব ঘোষ সাংবাদিকদের প্রশ্নের এক জবাবে ক্ষিপ্ত হয়ে সাংবাদিকদের উপর চড়াও হয়। এ বিষয়ে বাসু দেব ঘোষ এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন উক্ত জমি নিয়ে মামলা চলমান রয়েছে। বাসু দেব ঘোষ সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন যেখানে নতুন একটি মন্দির নির্মাণ হচ্ছে উক্ত জমি নিয়ে কোর্ট একটি মামলা চলমান রয়েছে। এ বিষয়ে তার কাছে জানতে চাইলে মন্দিরটি সার্বজনীন কিনা তিনি তখন ক্ষিপ্ত হয়ে যান এবং সার্বজনীন মন্দির হিসাবে উপজেলা ইঞ্জিনিয়ার অফিস থেকে তৎকালীন সময় প্রায় সাড়ে ১৬ লক্ষ টাকা বরাদ্দ আনে , তবে এলাকাবাসীর সূত্রে জানা যায় উক্ত মন্দিরটি সার্বজনীন নয় বরং ড. বাসুদেব ঘোষের ব্যক্তিগত মন্দির এমনকি বাসুদেব ঘোষ নিজেই উক্ত মন্দিরের সভাপতি এবং তার নিকটতম ব্যক্তি মন্দিরের সাধারণ সম্পাদক, দেবপ্রসাদ ও বাসুদেব ঘোষের মধ্যে দীর্ঘদিন যাবত ১৭ শতক জমি নিয়ে এই বিরত চলে আসছে কিন্তু বাসুদেব ঘোষ তার নিজস্ব ক্ষমতা বলে মন্দিরের জমি দখল, মন্দির দখল, এমন কিছু সংবাদ প্রকাশ করেছেন, এমনকি বিভিন্ন সাংবাদিকদের কাছে ভুয়া তথ্য প্রদান করেন বলে ও জানা যায়। উক্ত জমিজমা সংক্রান্ত এই বিরোধের বিষয়ে দেব প্রসাদের কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান ২০২১ সাল থেকে ভূমিদস্যু ড. বাসু দেব ঘোষ এর সাথে বিরোধ চলে আসছে । এ বিষয়ে জমির কাগজপত্র দেখে জানা যায় বাসুদেবের বাড়ির জমির দাগ নাম্বার ৮৪৩ জমির পরিমাণ ১২ শতাংশ, এবং যেখানে মন্দির নির্মাণ হচ্ছে উক্ত জমির দাগ নাম্বার ৮৪৭ জমির পরিমাণ ১৩ শতাংশ মামলা চলমান, সুশীল ঘোষের জমি যার দাগ নাম্বার ৮৪৮ জমির পরিমাণ ১৭ শতাংশ, তবে সি এস এ দেখা যায় উক্ত জমির মধ্যে সুশীলের পিতার অংশ সাড়ে ৮ শতক এবং কুমুট চক্রবর্তীর সাড়ে ৮ শতক কুমুট তার ভাগের সাড়ে আট শতাংশ জমি কালিপদ চক্রবর্তীর স্ত্রী অন্নপূর্ণা চক্রবর্তীকে দিয়ে যান।কিন্তু উক্ত জমি ১৭ শতক সহ জালিয়াতি করে মুসলমানদের সঙ্গে বিনিময় করেন সুশীল ঘোষের পিতা, কিন্তু উক্ত জমি পুনরায় আবারো মুসলমানদের কাছ থেকে ক্রয় করেন কালিপদ চক্রবর্তী এবং অন্নপূর্ণা নামে করে দেন। সরজমিনে গিয়ে দেখা যায় উক্ত জমি এবং মন্দির সব মিলিয়ে তিনটি দাগ রয়েছে । কিন্তু ড.বাসু দেব ঘোষ তার প্রতিবেশী দেবপ্রসাদ চক্রবর্তী এর নামে ভুয়া তথ্য প্রকাশ করেন এবং উল্লেখ করেন যে দেবপ্রসাদ তার মন্দিরের জমি দখল করতে চেয়েছে যা সরেজমিনে গিয়ে কোন সত্যতা পাওয়া যায়নি, বরং পাল্টা আওয়ামী ক্ষমতা বল দেখিয়ে দেব প্রসাদ কে হেয় প্রতিপন্ন ও ভয়ভীতি প্রদর্শন করেন। ড.বাসু দেব ঘোষ এর নামে উক্ত জমির গাছ কেটে নেওয়ায় মামলাও রয়েছে । উক্ত জমি নিয়ে মামলা চলমান থাকা সত্ত্বেও ড. বাসু দেব ঘোষ তার নিজস্ব ক্ষমতা বলে উক্ত জমিতে মন্দির এর ভবন নির্মাণ করে আসছে। ড. বাসু দেব ঘোষ এর এমন একাধিক কার্যকলাপের জন্য তাকে
১ নম্বর আসামি করে মোট ৮ জনের নামে একটি মামলা ও ছিল। । এবং একাধিক কাগজ পএ দেখে জানা যায় ড. বাসু দেব ঘোষ এর সীমাহীন অপকর্ম ।

নিউজবিজয়২৪ডট কম/এফএইচএন