দেশের উত্তরপূর্বা লের কুড়িগ্রামের রৌমারী টু ঢাকা মহাসড়কের দুপাশে যেভাবে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে সামনেই ঈদ।
নারীর টানে ঈদ আনন্দ ভাগাভাগী করতে আসছেন ঘরমুখী যাত্রীরা। এসময় মহাসড়কের যে মরণ ফাদ দেখলেই যেন ভয় লাগে। ২০১৮/১৯ অর্থবছরের পূর্ণমেরামত এখন পর্যন্ত সর্ম্পূণ করতে পারেনি রৌমারী ঢাকা রোডের নির্মান কাজ।
২০১৮/২০১৯ ইং সালে বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের উত্তর পূর্বা লের সীমান্ত ঘেষা রৌমারী-রাজিবপুর উপজেলাসহ এই অবহেলিত অ লটিকে সচল করতে রৌমারী হইতে জামালপুরের নন্দীর বাজার পর্যন্ত রাস্থাটি দুৃই লাইনে উন্নতি করার লক্ষে ৩শত ৩২ কোটি টাকার টেন্ডার দেওয়া হয়। এতে ৪ টি প্যাকেজ করা হয়েছে যাতে দূরত্ব নির্মান কাজ শেষ হয়। জনসাধারণের সুবিধার্থে সরকারের যে পরিকল্পনা ৫ বছরেও সম্পূর্ণ হয়নি রোডের কাজ। রৌমারী উপজেলার শালুর মোর হইতে রাজিবপুর উপজেলার শেষ পর্যন্ত এখানে দুটি প্যাকেজ করা হয়েছে।
যার দূর্গ ৩২ কিলোমিটার রাস্তার নির্মাণ কাজে বরাদ্দ ধরা হয়েছে ১৫০ কোটি টাকা। ঢাকা সংযোগে একই বরাদ্দে সর্বমোট ৫৯ কিলোমিটার রাস্তা দু লাইনে উন্নতি করতে ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৩২ কোটি টাকা। ৫৯ কিলোমিটার রাস্তা নির্মানে ৩৩২ কোটি টাকার কাজে ৪ টি প্যাকেজ করা হয়। এরমধ্যে জামানপুর জেলা সংলগ্ন কুড়িগ্রামের চর রাজিবপুর উপজেলার সুইজগেইট এলাকা হইতে রৌমারী উপজেলার দাতভাঙ্গা ইউনিয়নের শালুর মোর পর্যন্ত ৩২ কিলোমিটা নির্মানে ১৫০ কোটি টাকা সড়ক উন্নয়নে টেন্ডার দেয় (সওজ) ১৮/১৯ অর্থবছরে। দুটি প্যাকেজের ঠিকাদার মীর হাবিবুল আলম, ও রানা কির্ন্ডাস কাজে গড়িমসি করায় বৃষ্টির পানির ¯্রােতে সড়কের দু সাইটে অনেক অংশে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হওয়ায় দূর্বল হয়ে পড়েছে সড়কের জীবন। সামনে ঈদ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে পেটের দায়ে চাকুরী করছেন। বিভিন্ন কর্মে যারা নিয়জিত রয়েছেন তারা কিন্ত ছুটির পথ চেয়ে অপেক্ষা করছে কখন ছুটি পাবো আর পারিবারের সাথে ঈদ আনন্দটা ভাগাভাগি করবেন এনিয়েই ঈদের একয়দিন ব্যস্তসময় পার করছেন ঘরমূখী মানূষ গুলো। এদিকে ঘরমুখী যাত্রীদের গন্তব্যস্থলে পৌছাতে অসাবধানতায় অনেক দূঘর্টনার শিকার হয় এটি আমরা সবাই জানি। রৌমারী টু ঢাকা সড়কের যেঅবস্থা অনেকেই বলছেন দূরর্ত্ব গামী গাড়ির ড্রাইভাররা ঈদ আসলে যেভাবে গাড়ী ড্্রাইভ করে এনিয়ে আস্কায় রয়েছেন সচেতন মহলরা। গর্তের ধরন ৪ থেকে শুরু করে ১০ ফিট পর্যন্ত বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে এতে পরো গাড়ীটাই এসব গর্তে লুকিয়ে রাখা যাবে।
এবিষয় কুড়িগ্রাম সড়কজনপদের (সওজ) প্রকৌশলী নজরুল ইসলাম জানান বিষয়টি শুনেছি ইদের আগেই গর্ত গুলো ভরাট করা হবে পাশাপাশি রাজিবপুরের শেষ মাথা হইতে ফিনিশিং কাজ শুরু হয়েছে। এবিষয় ঠিকাদারের কাউকে পাওয়া যায়নি।
আরও পড়ুন>>দ্বিতীয় ধাপে ১৬১ উপজেলায় ভোট ২১ মে
নিউজবিজয়২৪/এফএইচএন