ইসরায়েলের হামলায় হামাসের শীর্ষ কমান্ডার নিহত » NewsBijoy24 Online Newspaper of Bangladesh.
ঢাকা ০২:১৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৩, ২৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

ইসরায়েলের হামলায় হামাসের শীর্ষ কমান্ডার নিহত

  • নিউজ বিজয় ডেস্ক :-
  • প্রকাশিত সময় :- ১১:৫৮:৩৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৩
  • ৩৪৯ পড়া হয়েছে। নিউজবিজয় ২৪.কম-১৫ ডিসেম্বরে ৯ বছরে পর্দাপন

ইসরায়েলি বিমানবাহিনীর হামলায় ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকা নিয়ন্ত্রণকারী গোষ্ঠী হামাসের অন্যতম শীর্ষ কমান্ডার মুরাদ আবু মুরাদ নিহত হয়েছেন। মুরাদ গোষ্ঠীর সামরিক শাখা আল কাসেম ব্রিগেডের ড্রোন ও এরিয়াল অপারেশন্স বিভাগের প্রধান ছিলেন।

আজ শনিবার এক বার্তায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছে ইসরায়েরের প্রতিরক্ষা বাহিনী ইসরায়েলি ডিফেন্স ফোর্স (আইডিএফ)।

আইডিএফের সংক্ষিপ্ত সেই বার্তায় বলা হয়েছে, ‘গাজার যে গোপন ঘাঁটি থেকে ড্রোন ও অন্যান্য এরিয়াল হামলা পরিচলনা করে হামাস, শুক্রবার সেই ঘাঁটিতে হামলা চালিয়েছে (ইসরায়েলের) বিমান বাহিনী। এতে ঘটনাস্থলেই মুরাদ আবু মুরাদসহ হামাসের বেশ কয়েকজন যোদ্ধা নিহত হয়েছেন।

এ ব্যাপারে হামাস থেকে এখনো কোনো বক্তব্য আসেনি।

দুই বছর ধরে পরিকল্পনা ও প্রস্তুতি শেষে ৭ অক্টোবর শনিবার ভোর রাত থেকে দক্ষিণ ও মধ্য ইসরায়েলের বিভিন্ন স্থাপনা লক্ষ্য করে একের পর এক রকেট ছোড়া শুরু করে গাজা ভূখণ্ডের নিয়ন্ত্রণকারী গোষ্ঠী হামাস। ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী আইডিএফ এবং হামাসের উচ্চ পর্যায়ের একাধিক সূত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, শনিবার সূর্যের আলো পুরোপুরি ফোটার আগেই ৩ হাজারেরও বেশি রকেট ছোড়া হয়েছিল ইসরায়েলের বিভিন্ন সামরিক-বেসামরিক স্থাপনা লক্ষ্য করে।

কাছাকাছি সময়ে মোটরচালিত প্যারাগ্লাইডারে চেপে হামাসের বেশ কয়েকজন যোদ্ধা সীমান্ত পেরিয়ে ইসরায়েলের সেনাবাহিনীর দক্ষিণাঞ্চলীয় কমাণ্ডের কার্যালয়ে গিয়ে সেনা কর্মকর্তা ও সদস্যদের বন্দি ও জিম্মি করার পাশাপাশি ওই কমান্ডের সঙ্গে সেনাবাহিনীর মূল কমান্ড ও অন্যান্য শাখার কার্যালয়ের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। তার প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই মোটরসাইকেল ও জীপে করে সীমান্ত পেরিয়ে ইসরায়েলে প্রবেশ করেন হামাসের আরও কয়েক শ যোদ্ধা।

গোয়েন্দা তথ্যের ঘাটতি ও পূর্বপ্রস্তুতি না থাকার কারণে হামাসের হামলার পর প্রথম দিকে খানিকটা অপ্রস্তুত অবস্থায় ছিল ইসরায়েল। কিন্তু অল্প সময়ের মধ্যেই যুদ্ধে পূর্ণ শক্তিতে ফিরে আসে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)।

বস্তুত, ১৯৫৩ সালের পর এই প্রথম এত বড় মাত্রার যুদ্ধ হচ্ছে আল আকসা অঞ্চলে। ইসরায়েলের সরকার ইতোমধ্যে হামাসকে চিরতরে ধ্বংস করে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।খবর এএফপি

নিউজবিজয়/এফএইচএন

নিউজবিজয় ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন

আপনার সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার দিন।

NewsBijoy24.Com

নিউজবিজয়২৪.কম একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। বস্তুনিষ্ঠ ও তথ্যভিত্তিক সংবাদ প্রকাশের প্রতিশ্রুতি নিয়ে ২০১৫ সালের ডিসেম্বর মাসে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। উৎসর্গ করলাম আমার বাবার নামে, যাঁর স্নেহ-সান্নিধ্যের পরশ পরিবারের সুখ-দু:খ,হাসি-কান্না,ব্যথা-বেদনার মাঝেও আপার শান্তিতে পরিবার তথা সমাজে মাথা উচুঁ করে নিজের অস্তিত্বকে মেলে ধরতে পেরেছি।

রাজধানীতে সোমবার যেসব মার্কেট বন্ধ

https://i0.wp.com/www.bd-pratidin.com/assets/newDesktop/sp-img/dengu-desktop.gif?ssl=1

ইসরায়েলের হামলায় হামাসের শীর্ষ কমান্ডার নিহত

প্রকাশিত সময় :- ১১:৫৮:৩৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৩

ইসরায়েলি বিমানবাহিনীর হামলায় ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকা নিয়ন্ত্রণকারী গোষ্ঠী হামাসের অন্যতম শীর্ষ কমান্ডার মুরাদ আবু মুরাদ নিহত হয়েছেন। মুরাদ গোষ্ঠীর সামরিক শাখা আল কাসেম ব্রিগেডের ড্রোন ও এরিয়াল অপারেশন্স বিভাগের প্রধান ছিলেন।

আজ শনিবার এক বার্তায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছে ইসরায়েরের প্রতিরক্ষা বাহিনী ইসরায়েলি ডিফেন্স ফোর্স (আইডিএফ)।

আইডিএফের সংক্ষিপ্ত সেই বার্তায় বলা হয়েছে, ‘গাজার যে গোপন ঘাঁটি থেকে ড্রোন ও অন্যান্য এরিয়াল হামলা পরিচলনা করে হামাস, শুক্রবার সেই ঘাঁটিতে হামলা চালিয়েছে (ইসরায়েলের) বিমান বাহিনী। এতে ঘটনাস্থলেই মুরাদ আবু মুরাদসহ হামাসের বেশ কয়েকজন যোদ্ধা নিহত হয়েছেন।

এ ব্যাপারে হামাস থেকে এখনো কোনো বক্তব্য আসেনি।

দুই বছর ধরে পরিকল্পনা ও প্রস্তুতি শেষে ৭ অক্টোবর শনিবার ভোর রাত থেকে দক্ষিণ ও মধ্য ইসরায়েলের বিভিন্ন স্থাপনা লক্ষ্য করে একের পর এক রকেট ছোড়া শুরু করে গাজা ভূখণ্ডের নিয়ন্ত্রণকারী গোষ্ঠী হামাস। ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী আইডিএফ এবং হামাসের উচ্চ পর্যায়ের একাধিক সূত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, শনিবার সূর্যের আলো পুরোপুরি ফোটার আগেই ৩ হাজারেরও বেশি রকেট ছোড়া হয়েছিল ইসরায়েলের বিভিন্ন সামরিক-বেসামরিক স্থাপনা লক্ষ্য করে।

কাছাকাছি সময়ে মোটরচালিত প্যারাগ্লাইডারে চেপে হামাসের বেশ কয়েকজন যোদ্ধা সীমান্ত পেরিয়ে ইসরায়েলের সেনাবাহিনীর দক্ষিণাঞ্চলীয় কমাণ্ডের কার্যালয়ে গিয়ে সেনা কর্মকর্তা ও সদস্যদের বন্দি ও জিম্মি করার পাশাপাশি ওই কমান্ডের সঙ্গে সেনাবাহিনীর মূল কমান্ড ও অন্যান্য শাখার কার্যালয়ের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। তার প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই মোটরসাইকেল ও জীপে করে সীমান্ত পেরিয়ে ইসরায়েলে প্রবেশ করেন হামাসের আরও কয়েক শ যোদ্ধা।

গোয়েন্দা তথ্যের ঘাটতি ও পূর্বপ্রস্তুতি না থাকার কারণে হামাসের হামলার পর প্রথম দিকে খানিকটা অপ্রস্তুত অবস্থায় ছিল ইসরায়েল। কিন্তু অল্প সময়ের মধ্যেই যুদ্ধে পূর্ণ শক্তিতে ফিরে আসে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)।

বস্তুত, ১৯৫৩ সালের পর এই প্রথম এত বড় মাত্রার যুদ্ধ হচ্ছে আল আকসা অঞ্চলে। ইসরায়েলের সরকার ইতোমধ্যে হামাসকে চিরতরে ধ্বংস করে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।খবর এএফপি

নিউজবিজয়/এফএইচএন